প্রতীকী ছবি।
স্বামী বলেছিলেন, মুরগির মাংস রান্না করতে। স্ত্রী রাজি হননি। খেপে গিয়ে স্ত্রীকে মারধর শুরু। দম্পতির ঝগড়া থামাতে এসেছিলেন এক পড়শি। শেষে স্বামীর মারে মৃত্যু হল তাঁরই। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ভোপালের একটি গ্রামে।
ভোপাল দেহাতের পুলিশ সুপার কিরণলতা কারকেটা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার বিলখিরিয়া থানার অন্তর্গত চাওয়ানি পাথার গ্রামের বাসিন্দা পাপ্পু আহিরওয়ার মুরগির মাংস নিয়ে বাড়িতে ফেরেন। এসেই স্ত্রীকে কষিয়ে মাংস রান্নার নির্দেশ দেন। কিন্তু স্ত্রী মাংস রাঁধতে অস্বীকার করায় খেপে ওঠেন পাপ্পু। স্ত্রীকে মারধর শুরু করেন। চিৎকার শুনে ছুটে আসেন প্রতিবেশীরা। সকলের মধ্যস্থতায় তখনকার মতো ঝগড়া মেটে। এর পর মঙ্গলবার রাতেই গোলমাল মেটাতে পাপ্পুর বাড়িতে যাওয়া বাবলু আহিরওয়ারের কাছে যান পাপ্পু। অভিযোগ, হাতের লাঠি দিয়ে বাবলুকে বেধড়ক মারধর করেন পাপ্পু। গুরুতর আহত অবস্থায় বাবলুকে হামিদিয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
মঙ্গলবারের ঘটনা হলেও শুক্রবার পুলিশ পাপ্পুকে গ্রেফতার করে। তখনই ঘটনার কথা জানাজানি হয়। রাগের মাথায় পাপ্পু ওই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ তদন্তের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy