হিংসায় নিহত কুকিদের মণিপুরের চুরাচাঁদপুরে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন স্থানীয়রা। ছবি: এএফপি।
দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের সময় প্রাণে বাঁচতে মেইতেই সম্প্রদায়ের বহু মানুষ মণিপুর ছেড়ে মায়ানমারে পালিয়ে গিয়েছিলেন। এ বার তাঁদেরই অন্তত ২০০ জন ঘরে ফিরে এলেন। প্রায় তিন মাস পর। এই বিষয়ে সেনার ভূমিকার প্রশংসা করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ।
এক্স হ্যান্ডেলে (টুইটার) মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ‘‘৩ মে মণিপুরের মোরেহ শহরে অশান্তির পর ২১২ জন মণিপুরবাসী (সকলেই মেইতেই) নিরাপত্তার জন্য মায়ানামারে চলে গিয়েছিলেন। তাঁরা সকলেই সুরক্ষিত ভাবে ভারতের মাটিতে ফিরে এসেছেন বলে নিশ্চিন্ত।’’ ওই মেইতেইদের নিরাপদে ঘরে ফেরার জন্য মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সেনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং, লেফটেনান্ট জেনারেল আরপি কলিতা, জিওসি ৩ কপ, কর্নেল রাহুল জৈনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
প্রায় দু’সপ্তাহ শান্ত থাকার পর শুক্রবার নতুন করে অশান্ত হয় মণিপুর। গুলি চলে উখরুল জেলার কুকি থোওয়াই গ্রামে। তিন যুবকের দেহ উদ্ধার হয়েছে। উখরুল জেলায় তাঙ্গখুল নাগাদের আধিপত্য। গত তিন মাসের মধ্যে এই প্রথম এই জেলায় অশান্তি ছড়াল। কুকি সংগঠনগুলির দাবি, মেইতেইরা খুন করেছে ওই তিন জনকে। নতুন করে যাতে অশান্তি ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য ওই গ্রামে অতিরিক্ত সেনা পাঠানো হয়েছে। মৃতদের তিন জনই যুবক। তাঁদের নাম জামখোগিন হাওকিপ, থাঙখোকাই হাওকিপ এবং হ্যালেনসন বাইতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy