রাজঘাটে গাঁধীজিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ছবি: এএফপি।
প্রথম বার ক্ষমতায় আসার পরই ২০১৪-তে স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময়েই স্থির হয়, ২০১৯ সালে গাঁধীজির জন্মবার্ষিকীতে গোটা দেশকে প্রকাশ্য শৌচমুক্ত ঘোষণা করা হবে।
বুধবার মহাত্মা গাঁধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে দেশ জুড়ে। সকালেই নরেন্দ্র মোদী টুইট করেন, ‘আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় বাপুকে প্রণাম। মানবতার প্রতি তাঁর অবদানে আমরা কৃতজ্ঞ। এই বিশ্বকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে এবং তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
এ দিন সকালেই রাজঘাটে যান মোদী। সেখানে গাঁধীজিকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। সেখান থেকে বিজয়ঘাটে যান তিনি। গাঁধীজির পাশাপাশি লালবাহাদুর শাস্ত্রীরও ১১৫তম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে। বিজয়ঘাটে গিয়ে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীকেও শ্রদ্ধাঞ্জলি দেন প্রধানমন্ত্রী। এর পর তিনি সোজা সংসদে যান। সেখানেও এক প্রস্থ শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের পর্ব সারেন।
राष्ट्रपिता महात्मा गांधी को उनकी 150वीं जन्म-जयंती पर शत-शत नमन।
— Narendra Modi (@narendramodi) October 2, 2019
Tributes to beloved Bapu! On #Gandhi150, we express gratitude to Mahatma Gandhi for his everlasting contribution to humanity. We pledge to continue working hard to realise his dreams and create a better planet. pic.twitter.com/4y0HqBO762
আরও পড়ুন: প্রকাশ্য শৌচমুক্ত নিয়ে মোদীর ঘোষণায় কাঁটা বঙ্গ
আরও পড়ুন: ঐক্য ভেঙো না, অমিত শাহকে লক্ষ্য করেই বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর!
বিকেলের দিকে গুজরাতের উদ্দেশে রওনা দেবেন মোদী। যাবেন সবরমতী আশ্রমে। সেখানে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করবেন গাঁধীজিকে। এখান থেকেই গোটা দেশকে প্রকাশ্য শৌচমুক্ত ঘোষণা করার কথা রয়েছে তাঁর। মহাত্মা গাঁধীকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে একটি ছোট ভিডিয়োও টুইটে শেয়ার করেছেন মোদী।
মোদী ছাড়াও এ দিন রাজঘাটে গিয়ে গাঁধীজিকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়ে আসেন কংগ্রেস সভাপতি সনিয়া গাঁধী। গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এবং উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নায়ডু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy