প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করে জওয়ানদের কর্মদক্ষতা, দায়বদ্ধতা এবং শৃঙ্খলার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, ‘‘আপনাদের শক্তিই দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘সেনা জওয়ানেরাই ভারতমাতার সুরক্ষা কবচ।’’
১৯৪৮ সালের নওশেরার পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে শহিদ ব্রিগেডিয়ার মহম্মদ উসমান-সহ ভারতীয় সেনাকর্মীদের স্মারকে বৃহস্পতিবার শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেনা জওয়ানদের নিজের পরিবার বলেও উল্লেখ করেন।
২০১৪-তে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে প্রতি দেওয়ালিতেই সেনা বা আধাসেনাকর্মীদের সঙ্গে কাটিয়েছেন মোদী। সে বছর সেনাকর্মীদের মনোবল বাড়াতে সিয়াচেনে গিয়েছিলেন তিনি। তার পরের বছর ইন্দো-পাক যুদ্ধের ৫০ বছরের স্মরণে পঞ্জাব সীমান্তে যান। এর পর থেকে কখনও হিমাচল প্রদেশ, কখনও বা জম্মু-কাশ্মীরের গুরেজে দেওয়ালি উদ্যাপন করেছেন মোদী।
গত লোকসভা ভোটের আগে মোদী গিয়েছিলেন চিন সীমান্তের সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা সেনা এবং ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ (আইটিবিপি)-এর জওয়ানদের কাছে। ভোটের পরে ২০১৯-এ গিয়েছিলেন রজৌরিতে। গত বছর রাজস্থান সীমান্তে বিএসএফ এবং সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।