Advertisement
E-Paper

শোনভদ্রে গেলেন প্রিয়ঙ্কা

বারাণসী বিমানবন্দরে পৌঁছে সকালেই প্রিয়ঙ্কার টুইট, ‘‘শোনভদ্রে যাচ্ছি। উমভা গ্রামের ভাইবোন আর শিশুদের সঙ্গে দেখা করতে।’’ কংগ্রেস নেত্রী জানান, নিহতদের পরিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চূনার দুর্গে পৌঁছেছিলেন।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ অগস্ট ২০১৯ ০২:৩৮
শোনভদ্রে প্রিয়ঙ্কা গাঁধী। ছবি: পিটিআই।

শোনভদ্রে প্রিয়ঙ্কা গাঁধী। ছবি: পিটিআই।

জমি বিবাদে আদিবাসী সম্প্রদায়ের ১০ জনের হত্যার পরে উত্তরপ্রদেশের শোনভদ্রে পৌঁছনোর চেষ্টা করেছিলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা। যোগী আদিত্যনাথের সরকার আটকে দিয়ে চূনার দুর্গে বন্দি করেছিল তাঁকে। মাসখানেক পরে আজ সেই শোনভদ্রে পৌঁছলেন প্রিয়ঙ্কা। বারাণসী গাড়িতে করে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরের উমভা গ্রামে পৌঁছন তিনি। যোগী আদিত্যনাথ সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী দীনেশ শর্মার একে ‘রাজনৈতিক চমক’ আখ্যা দিয়েছেন।

বারাণসী বিমানবন্দরে পৌঁছে সকালেই প্রিয়ঙ্কার টুইট, ‘‘শোনভদ্রে যাচ্ছি। উমভা গ্রামের ভাইবোন আর শিশুদের সঙ্গে দেখা করতে।’’ কংগ্রেস নেত্রী জানান, নিহতদের পরিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চূনার দুর্গে পৌঁছেছিলেন। তখনই তিনি তাঁদের গ্রামে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন।

গত ১৭ জুলাই ওই গ্রামে জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে প্রাক্তন গ্রাম প্রধানের আশ্রিত সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা ১০ জন আদিবাসীকে গুলি করে হত্যা করে। রাজ্য সরকার তাঁদের নিরাপত্তার জন্য কী ব্যবস্থা নিয়েছে, তা জানতে চান প্রিয়ঙ্কা। উপমুখ্যমন্ত্রী শর্মার অবশ্য দাবি, শোনভদ্রের ঘটনার পিছনে কংগ্রেসের হাত রয়েছে। এত দিন পরে রাজ্য সরকার যখন সব ব্যবস্থা করে ফেলেছে, তখন কংগ্রেস নেত্রীর এই সফর রাজনৈতিক চমক ছাড়া কিছু নয়।

Priyanka Gandhi Sonbhadra Uttar Pradesh Killing Indigenous people
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy