Advertisement
০১ মে ২০২৪
National News

সলমন খানের আইনজীবীকে খুনের হুমকি

খুনের হুমকি পেলেন সলমন খানের আইনজীবী। কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় এইচ এম সারস্বত ভাইজানের হয়ে মামলা লড়েছেন। তিনি নাকি আন্তর্জাতিক এক গ্যাংস্টারের কাছ থেকে খুনের হুমকি পেয়েছেন। এমনটাই অভিযোগ করেছেন খোদ সারস্বতর।

‘প্রেম রতন ধন পায়ো’ ছবিতে সলমন খান। ছবি: সংগৃহীত।

‘প্রেম রতন ধন পায়ো’ ছবিতে সলমন খান। ছবি: সংগৃহীত।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১৭:০৯
Share: Save:

খুনের হুমকি পেলেন সলমন খানের আইনজীবী। কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় এইচ এম সারস্বত ভাইজানের হয়ে মামলা লড়েছেন। তিনি নাকি আন্তর্জাতিক এক গ্যাংস্টারের কাছ থেকে খুনের হুমকি পেয়েছেন। এমনটাই অভিযোগ করেছেন খোদ সারস্বতর।

সংবাদমাধ্যমকে সারস্বত জানিয়েছেন, দিন দু’য়েক আগে তিনি একটি ফোন পান। যিনি ফোন করেছিলেন তিনি নিজেকে আন্তর্জাতিক গ্যাংস্টার বলে পরিচয় দিয়ে বলেন, গত ১৮ জানুয়ারি অস্ত্র মামলায় জোধপুর আদালতে সলমন খানের বেকসুর মুক্তি পেয়ে যাওয়ার ঘটনাটি তিনি ভাল চোখে দেখছেন না। সারস্বত বলেন, ‘‘আমাকে ফোনে বলা হয়, ‘মৃত্যুর জন্য তৈরি থাকো। কেউ তোমাকে বাঁচাতে পারবে না।’ ’’ এর পরই তিনি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। গোটা ঘটনার তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন মুম্বই পুলিশ কমিশনার অশোক রাঠৌর। তিনি বলেন, ‘‘সারস্বতর নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র পুলিশকর্মীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।’’

আরও পড়ুন, সলমন খানের গুলিতে নয়, প্রকৃতির নিয়মেই মৃত্যু কৃষ্ণসারের!

উনিশ বছরের পুরনো কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় হাজিরা দিতে দিন দুয়েক আগে জোধপুরে গিয়েছিলেন সলমন খান। অভিযোগ, ১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ে রাজস্থানে গিয়ে দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ শিকার করেন সলমন। ওই একই সময়ে চিঙ্কারা হরিণ শিকারের দায়েও পড়েন তিনি। বিরল প্রজাতির পশু শিকার, অস্ত্র আইন— সব মিলিয়ে চারটি মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। গত ১৮ জানুয়ারি অস্ত্র মামলায় জোধপুরের আদালত তাঁকে বেকসুর খালাস করে।

আরও পড়ুন, ‘চ্যাম্প’-এর শুটিংয়ের নতুন চমক, ভিডিও শেয়ার করলেন দেব

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Salman Khan blackbuck-poaching case
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE