Advertisement
E-Paper

এক বছরেই আয় ১৫৫ কোটি টাকা! কর্নাটকে সবচেয়ে ধনী ‘নাগদেবতা’-র মন্দিরই

কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলায় সুদৃশ সুব্রহ্মণ্য গ্রামে রয়েছে এই কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির। পশ্চিমঘাট পর্বতে কুমারধারা নদীর তীরে সেই মন্দির দক্ষিণ ভারতীয় স্থাপত্য রীতিতে তৈরি।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২৫ ১৬:৪০
শ্রী কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির।

শ্রী কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির। — ফাইল চিত্র।

ভক্তেরা ‘সর্পদোষ’ কাটাতে আসেন দক্ষিণ কর্নাটক জেলার এই মন্দিরে। পরিসংখ্যান বলছে, সেই শ্রী কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দিরই রাজ্যের সবচেয়ে ধনী। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে মন্দিরের আয় ছিল ১৫৫.৯৫ কোটি টাকা। তার আগের অর্থবর্ষে মন্দিরের আয় ছিল ১৪৬.০১ কোটি টাকা।

কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলায় সুদৃশ সুব্রহ্মণ্য গ্রামে রয়েছে এই কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির। পশ্চিমঘাট পর্বতে কুমারধারা নদীর তীরে সেই মন্দির দক্ষিণ ভারতীয় স্থাপত্য রীতিতে তৈরি। সুব্রহ্মণ্য, অর্থাৎ কার্তিক এই মন্দিরে সর্পদেবতা রূপে পূজিত হন। কথিত রয়েছে, ভক্তেরা এখানে ‘সর্পদোষ’ কাটাতে আসেন। ‘সর্প সংস্কার’, ‘নাগপ্রতিষ্ঠা’-র মতো আচার পালন করা হয় এই মন্দিরে। আর সে জন্য রোজ প্রায় হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হয়। সকালে ৬টা থেকে দুপুর দেড়টা এবং দুপুর সাড়ে ৩টে থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে মন্দিরের দরজা।

‘ডিপার্টমেন্ট অফ হিন্দু রিলিজিয়াস ইনস্টিটিউশনস অ্যান্ড চ্যারিটেবল এনডোমেন্ট’-এর অধীনে রয়েছে এই শ্রী কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র বলছে, ভক্তেরা সেখানে এসে যে আচার পালন করেন, সেগুলিই মূলত তাদের আয়ের উৎস। মন্দিরের বার্ষিক খরচ ৭৯.৮২ কোটি টাকা।

কর্নাটকে ধনী মন্দিরের তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে শ্রী কুকে সুব্রহ্মণ্য মন্দির। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চামরাজানগর জেলার মালে মহেশ্বর মন্দির। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে তাদের আয় হয়েছে ৩১ কোটি টাকা। তালিকায় তৃতীয় কোল্লুর শ্রী মুকাম্বিকা মন্দির। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে তাদের আয় হয়েছে ২০ কোটি টাকা।

richest
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy