Advertisement
E-Paper

মাঝে মাঝেই চকোলেট আর এনার্জি ড্রিঙ্ক খাচ্ছিল জঙ্গিরা

গাড়ি চালাচ্ছিলেন রাজেশই। তিনি জানান, পথে কয়েক জন উর্দিধারী গাড়ি থামিয়ে তাঁকে অমৃতসর বিমানবন্দরের রাস্তা জানতে চায়। তখনও বুঝে উঠতে পারেননি কী ঘটতে চলেছে।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪১
গুরুদাসপুর পুলিশ সুপারের বন্ধু রাজেশ বর্মা।

গুরুদাসপুর পুলিশ সুপারের বন্ধু রাজেশ বর্মা।

ওরা মাঝে মাঝেই চকোলেট খাচ্ছিল, সঙ্গে ছিল ব্র্যান্ডেড এনার্জি ড্রিঙ্ক। আবার একে অপরকে আলফা, মেজর এবং কম্যান্ডার বলে সম্বোধন করছিল। হাসপাতালের বেডে শুয়ে সংবাদমাধ্যমকে এ কথা জানাল গুরুদাসপুরের পুলিশ সুপারের বন্ধু রাজেশ বর্মা। ৩১ ডিসেম্বর রাতে তিনিও পুলিশ সুপারের গাড়িতে ছিলেন। সঙ্গে ছিলেন পুলিশ সুপারের রাঁধুনিও। তাঁরা একটা ধর্মীয় স্থানে যাচিছলেন। গাড়ি চালাচ্ছিলেন রাজেশই। তিনি জানান, পথে কয়েক জন উর্দিধারী গাড়ি থামিয়ে তাঁকে অমৃতসর বিমানবন্দরের রাস্তা জানতে চায়। তখনও বুঝে উঠতে পারেননি কী ঘটতে চলেছে।

এর পরই জঙ্গিরা গাড়ি সমেত তিন জনকে অপহরণ করে। মাঝপথেই জঙ্গিরা তাঁর গলায় ছুরি মারে বলে জনান রাজেশ। মরে গিয়েছে ভেবে তাঁকে রাস্তায় ফেলেও দেওয়া হয়। তার পর তারা গাড়ি নিয়ে চম্পট দেয়।

যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে রাজেশ আরও বলেন, “জঙ্গিরা বার বারই বায়ুসেনা বিমানঘাঁটির কথা বলছিল। এত বড় হামলা হতে চলেছে ঘুণাক্ষরেও টের পাওয়া যায়নি।”

পাঠানকোটে হামলার পরেই নিরাপত্তার ফাঁক নিয়ে প্রশ্ন যেমন উঠতে শুরু করেছে, তেমনই রাজেশের তথ্যের সত্যতা যাচাই করার চেষ্টা চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে এনআইএ।

এই সংক্রান্ত আরও খবর...

সেনা ঘাঁটিতে এত অস্ত্র নিয়ে কী করে ঢুকল জঙ্গিরা?

গুলির শব্দ শুনে আমরা খাটের নীচে

এখন টেবিলে শুধু সন্ত্রাস, বাকি কথা পরে হবে

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy