গুরুগ্রামে বেঙ্গলি মার্কেট এবং এলাকার বাঙালি অধ্যুষিত বস্তিতে আজ গেলেন তৃণমূলের পাঁচ জনের প্রতিনিধি দল। ছিলেন বাপি হালদার, প্রতিমা মণ্ডল, মমতাবালা ঠাকুর, প্রকাশ চিকবরাইক, শর্মিলা সরকার। দিনাজপুর, মালদহ থেকে হরিয়ানায় যাওয়া বাংলা ভাষাভাষী সাফাইকর্মী, ঠিকা শ্রমিকদের যে হেনস্থা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে এবং তাঁদের পাশে থাকতে তৃণমূলের সাংসদরা গিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বাপি। তাঁদের একটি নম্বরও দিয়ে আসা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনও সমস্যা হলে এই নম্বরে ফোন করতে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফে যোগাযোগ করে সমস্যা সুরাহা করার চেষ্টা হবে। মমতাবালা জানান, গুরুগ্রামের এই বস্তিগুলিতে পরিস্থিতি অসহনীয়। বাংলায় কথা বললে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পুলিশ অত্যাচার করছে। মমতাবালার কথায়, ‘‘এখানকার শাসকদলের রাগ, কেন এরা দিদিকে ভোট দেন।’’
মালদহ দক্ষিণের কংগ্রেস সাংসদ ইশা খান চৌধুরীর নেতৃত্বে ২৫ জন সাংসদ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দিয়েছেন বাংলা ভাষাভাষী ভারতীয় নাগরিকদের উপর হেনস্থা বন্ধ করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। তাঁদের যেন বেআইনি ভাবে আটকে না রাখা হয় সেই আবেদন করা হয়েছে ওই চিঠিতে।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)