—প্রতীকী চিত্র।
উত্তরপ্রদেশে কনস্টেবল শ্বশুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনলেন মহিলা। একই সঙ্গে স্বামীকেও কাঠগড়ায় তুলেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, শ্বশুর ধর্ষণ করেছেন জানাতেই তাঁকে তিন তালাক দেন স্বামী। পণের জন্য লাগাতার তাঁর উপর নির্যাতন চলছিল বলেও অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা।
উত্তরপ্রদেশের মেরঠের ঘটনা। ওই মহিলা নিজে সেখানকার থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। তাঁর শ্বশুর, অভিযুক্ত নাজির আহমেদও রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স প্রভিন্সিয়াল আর্মস কনস্ট্যাব্যুলারি (পিএসি)-র অংশ। তাঁর স্বামী আবিদ মেরঠ কোতোয়ালি থানার পুলিশ অফিসার।
নির্যাতিতা জানিয়েছেন। বুধবার রাতে বাড়িতে একা ছিলেন তিনি। সেই সময় বাড়ি ফিরে শ্বশুর নাজির তাঁকে ধর্ষণ করেন। মুখ খুললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। তা-ও সাহস করে স্বামী আবিদকে গোটা ঘটনা জানান তিনি। কিন্তু সাহায্য করার বদলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে তিন তালাক দেন আবিদ, যদিও তিন তালাক প্রথা আগেই নিষিদ্ধ হয়ে গিয়েছে ভারতে।
পুলিশকে নির্যাতিতা জানিয়েছেন, তিন বছর আগে আবিদের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। কিন্তু পণের জন্য লাগাতার তাঁকে নির্যাতন করতেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy