রুটি হোক বা ভাত কিংবা কবাব— সঙ্গে ঝাল ঝাল ধনেপাতার চাটনি থাকলে দারুণ লাগে। তবে সবুজ রঙের চাটনি বানানো যায় নানা ভাবে, রকমারি উপকরণে। স্বাদে বৈচিত্র আনতে কী ভাবে বানাবেন তা?
আরও পড়ুন:
নারেকেলের সবুজ চাটনি
নারকেল দিয়ে তৈরি করুন সবুজ চাটনি। ছবি: সংগৃহীত।
নারকেল কুরিয়ে নিন বা ছোট টুকরো করে নিন। তার সঙ্গে ধনেপাতা, কাঁচালঙ্কা, স্বাদমতো নুন দিয়ে মিক্সারে ঘুরিয়ে নিন। যোগ করুন পাতিলেবুর রস। এ ভাবেই চাটনি খাওয়া যায়। তবে চাইলে দিতে পারেন ফোড়ন। সাদা তেলে শুকনো লঙ্কা, সর্ষে এবং কারিপাতা ফোড়ন দিয়ে তা চাটনির উপরে ছড়িয়ে দিন। ভাত, পরোটার সঙ্গে এই চাটনি খেতে ভালই লগাবে। ইডলি দিয়েও এটা খেতে পারেন।কবাব বা পকোড়ার সঙ্গেও মন্দ লাগবে না।
দই-রসুন-ধনেপাতার চাটনি
টক দই জল ঝরিয়ে রাখুন। মিক্সারে দই, ধনেপাতা, কাঁচালঙ্কা, কয়েক কোয়া রসুন, স্বাদমতো সৈন্ধব লবণ, সর্ষের তেল দিয়ে ঘুরিয়ে নিন। যোগ করুন পাতিলেবুর রস। ধনেপাতার এই চাটনিটি তন্দুর বা যে কোনও কবাবের সঙ্গে দারুণ খেতে লাগবে। রুটি, পরোটা, ভাতের সঙ্গেও তা খেতে পারবেন।
পুদিনা, শসার চাটনি
শসা এবং পুদিনা দিয়েও বানানো যায় চাটনি। ছবি: সংগৃহীত।
সবুজ চাটনি শুধু ধনেপাতা নয়, পুদিনাপাতা দিয়েও বানানো যায়। মিক্সারে কুচোনো শসা, পুদিনাপাতার সঙ্গে যোগ করুন অল্প গোটা জিরে, সামান্য একটু আদা। দিন স্বাদমতো নুন এবং চিনি। সমস্ত উপকরণ ঘুরিয়ে নিন। শেষ পর্যায়ে যোগ করতে পারেন পাতিলেবুর রস। স্যান্ডউইচে পুর ভরার আগে মাখনের বদলে চাটনিটি দিতে পারেন। আবার মাখন টোস্টের বদলে চাটনি দিয়ে টোস্ট খেতে পারেন।