চাঁদবালি কানের দুলের সঙ্গে মানানসই উজ্জ্বল সোনার নেকলেসে সেজে উঠেছেন সুস্মিতা
প্রতি বছর বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের তৃতীয় দিনটিতে গোটা দেশজুড়ে অক্ষয় তৃতীয়া পালিত হয়। হিন্দু মতে অক্ষয় তৃতীয়া অত্যন্ত শুভ এবং পুণ্য একটি তিথি। ভারতীয় মননে এই দিনটির নানা অনুষঙ্গ, নানা গুরুত্ব রয়েছে। এই তিথির শব্দবন্ধনীর মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে তিথির গুরুত্ব। সংস্কৃত মতে অক্ষয় শব্দের অর্থ — যা কখনও ক্ষয় হয় না, বা হ্রাস পায় না বা কখনও নিঃশেষ হয় না। এই তিথিকে যুগাদি তিথিও বলা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে সিদ্ধ হওয়া কোনও কাজের ফল ভবিষ্যতে বহু গুণ বৃদ্ধি পাবে।
এই দিনে সোনা কেনার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। সেই কারণেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষ অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে সোনার দোকানে ভিড় জমান। প্রাচীন বিশ্বাসে মনে করা হয় যে এই দিনে সোনা কিনলে পরিবারে চিরস্থায়ী সমৃদ্ধি আসবে।
অক্ষয় তৃতীয়ার সেই ঐতিহ্যকে অনুসরণ করেই, বি.সি. সেন জুয়েলার্স তাদের গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে বিভিন্ন ধরনের নজরকাড়া অফার। সেই সঙ্গে আহ্বান জানাচ্ছে ভবিষ্যতের জন্য সোনায় বিনিয়োগের পাশাপাশি তাদের নিজস্ব প্রাচীন কারিগরি শিল্পের অভিজ্ঞতা গ্রহণ করার।
বিগত কয়েক দশক ধরে গ্রাহকদেরকে ধারাবাহিকভাবে নতুন ও নজরকাড়া নকশার গয়না উপহার দিচ্ছে বি.সি. সেন জুয়েলার্স। যার মধ্যে রয়েছে বাংলার ঐতিহ্যশালী কারুকাজের স্বাদ। এই বছর তাদের উৎসবের কালেকশনটির অনুপ্রেরণা ‘সোনার আভিজাত্য’। এ যেন ঐতিহ্য ও কারুকাজের নিখুঁত মিশেল। যে গয়নাগুলি আধুনিক যুগের নারীদের কথা ভেবেই তৈরি করা হয়েছে।
শুধু চোখ ধাঁধানো নকশাই নয়, এই অক্ষয় তৃতীয়ায় বি.সি. জুয়েলার্স গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় অফারও। সোনার গয়নার মজুরিতে রয়েছে ২০ শতাংশ ছাড়। হীরে এবং মূল্যবান রত্নের উপর থাকছে ৮ শতাংশ ছাড়। এবং সব থেকে বড় আকর্ষণ হল, এই প্রথমবার প্রতিটি কেনাকাটার সঙ্গে গ্রাহকদের জন্য সংস্থার পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে থাকছে বিনামূল্যে একটি সোনার কয়েন।
তা হলে আর দেরি কেন? আজই ভিজিট করুন বি.সি. জুয়েলার্সের নিকটবর্তী শোরুমে। সোনার গয়না কিনুন এবং এই অক্ষয় তৃতীয়ায় সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক আপনার পরিবার।
এই প্রতিবেদনটি বি.সি. সেন জুয়েলার্সের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy