সৌরসেনী মৈত্র। ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর আগে ব্যস্ততার শেষ নেই মডেল-অভিনেত্রী সৌরসেনী মৈত্রের। এ বছর প্রথম পুজোয় ছবি মুক্তি পাচ্ছে তাঁর। ‘শাস্ত্রী’ তে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। তাই আপাতত সব ভুলে তিনি ছবির প্রচারের কাজে ব্যস্ত। বাঙালি বাড়ির মেয়ে তিনি। যতই ব্যস্ততা থাক, পুজোর সাজের সঙ্গে কোনও আপস নয়। কাজের মাঝেই সময় বার করে তিনি পুজোর সাজের পরিকল্পনা করে রেখেছেন। সৌরসেনী বলেন, “সাজতে আমি বরাবরই ভালবাসি। পুজোর সময় চারিদিকটা এত রঙিন হয়ে ওঠে, ইচ্ছে করে আয়নার সামনে একটু বেশি ক্ষণ কাটাতে।” পুজোর সাজ নিয়ে উত্তেজনা ধরা পড়ল সৌরসেনীর গলায়।
সৌরসেনীর পুজোর লুক
নতুন ছবি নিয়ে ব্যস্থতা ছাড়াও পুজো পরিক্রমা আছে। তাই পুজোয় বাইরে বেরোলে যে শাড়ি পরেই যাবেন, সে বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন সৌরসেনী। শাড়ি পরতে বেশ ভালবাসেন। আলমারিতে এমনিতে শাড়ি ধরছে না, তবু পুজোয় নতুন শাড়ি না কিনলে মনটা খুঁতখুঁত করে। তাই মনপসন্দ কিছু শাড়ি তিনি কিনে ফেলেছেন।
সাজবাহার
সারা বছর চরিত্র অনুযায়ী সাজতে হয়। পুজোয় তাই একেবার ইচ্ছেমতো সাজগোজ করবেন সৌরসেনী। প্রায় প্রতি দিনই শাড়ি পরবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন। শাড়ির সঙ্গে থাকবে জমজমাট সাজগোজও। তবে কবে কোন শাড়িটি পরবেন, এখনও ঠিক করে উঠতে পারেননি। বাকিটা ক্রমশ প্রকাশ্য।
বাবা যখন স্টাইলিস্ট
তারকাদের সাজানোর দায়িত্ব থাকে স্টাইলিস্টের হাতে। তবে সৌরসেনীর স্টাইলিস্ট তাঁর বাবা।এ বছর পুজোয় সৌরসেনীর পুজোর কেনাকাটা তিনিই করেছেন। ছোটবেলায় বাবা-মায়েরা জামাকাপড় কিনে আনেন। সেটা একটা আলাদা আনন্দ। তবে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই আনন্দ কমে যেতে থাকে। তবে সে দিক থেকে সৌরসেনী সৌভাগ্যবতী। এখনও বাবা তাঁর পুজোর জামা কিনে আনেন। সৌরসেনী বলেন, ‘‘এখনও আমার সেই আনন্দ বজায় আছে। বাবা এখনও আমার জামা কিনে আনেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy