টাকের যত্ন নিন। প্রতীকী ছবি
চুল থাকুক, না থাকুক এখন পুজো। মাথায় চুল না থাকা বা কম থাকা নিয়ে অনেকেরই চিন্তা আছে। তা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে বিতর্ক চলবেই। তবে যে বিষয়টি নিয়ে কোনও তর্ক নেই তা হল, চুল যতটুকুই থাকুক, পুজোর সময়ে ধোপদুরস্ত হতে চেষ্টা করেন অনেকেই। কিছু ফন্দি জানলে খুব একটা কঠিনও নয় বিষয়টি।
১। কতই রং গো দেখি দুনিয়ায়
সাধারণত চুলের রং ত্বকের রঙের সঙ্গে এক ধরনের বৈপরীত্য তৈরি করে। যাঁদের চুল নেই, তাঁদের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটে না। তাই তাঁরা পোশাকের রঙের মাধ্যমে সেই বৈপরীত্য তৈরি করতে পারেন। যাঁদের মাথায় চুল নেই, উজ্জ্বল এক রঙা জামা দারুণ মানায় তাঁদের। যদি প্রিন্টেড জামা পরেন, তবে প্রিন্ট যেন সুস্পষ্ট হয়। মোট কথা হল, যা-ই পরুন না কেন, তা যেন চোখে লাগে।
২। রাজার মুকুট রাজার সাজ
সাজের রাজা হতে গেলে মাথায় মুকুট পরতে হবে না। মুকুটের বদলে থাকুক ব্যান্ডানা, স্কার্ফ কিংবা হরেক কিসিমের টুপি। বিশেষ করে যাঁরা সাজ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পছন্দ করেন, তাঁরা নির্দ্বিধায় মাথায় পরতে পারেন ‘ভূষণ’। দুপুরে ঠাকুর দেখতে গেলে রোদের থেকে মাথা বাঁচাতে সহায়তা করবে, আবার রাতে আটকাবে শরতের হিম। সঙ্গে স্টাইল ফ্রি।
৩। ‘কালা চশমা’
বাহারি চশমাও বেশ মানায় কেশবিহীন মাথায়। দিনে রোদচশমা পরার পাশাপাশি রাতে পরতে পারেন মোটা ফ্রেমের বাহারি চশমা। যাঁদের চোখে পাওয়ার নেই, তাঁদের জন্যও এখন সাধারণ কাচের তৈরি চশমা রাখে বহু দোকান। তবে চশমার মাপ যেন মুখের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
৪। গোঁফ দিয়ে যায় চেনা
মাথায় চুল না থাকলে অনেকেই এখন পুরু গোঁফ ও ঘন দাড়ি রাখছেন। যদি সাবেকি পোশাক পরেন, তবে একটু পাকিয়ে নিতে পারেন গোঁফ। যাঁদের আগে থেকেই একটু লম্বা দাড়ি রয়েছে, তাঁরা ‘গ্যারিবল্ডি’ আর যাঁদের মাঝারি দৈর্ঘ্যের দাড়ি তাঁরা ‘ডাকটেল’ রাখতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy