দাড়ি দিয়ে যায় চেনা! ছবি: সংগৃহীত
বিরাট থেকে রণবীর, এক গাল দাড়ি রেখে অনুরাগীদের চমকে দিয়েছেন অনেকেই। শুধু তারকারাই নন, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এখন বাহারি দাড়ি রাখার চল বেশ প্রবল। পুজোতেও বহু পুরুষ চাইছেন একগাল দাড়ি রাখতে। কিন্তু শুধু একমুখ দাড়ি রাখলেই তো হল না। দরকার সঠিক সজ্জারও। কী ভাবে কামাবেন দাড়ি? রইল পাঁচ পরামর্শ।
১। বিরাট কোহলি যাই করেন তাই দেশ জুড়ে ‘ট্রেন্ড’ হয়ে যায়। প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের মতো ‘ডাকটেল’ দাড়ি রাখতে পারেন পুজোতেও। তবে এই ধরনের দাড়ি ধরে রাখতে নিয়মিত ছেঁটে দেওয়া আবশ্যিক।
২। রেখে দেখতে পারেন শাহিদ কপূরের মতো ‘বক্সড স্টাবল’-ও। পুজোতে পঞ্জাবী হোক বা পাঠানি স্যুট, সব পোশাকের সঙ্গেই এই দাড়িটি বেশ মানাবে।
৩। যাঁদের মুখের গড়ন একটু গোলাকার বা ডিম্বাকার তাঁরা রাখতে পারেন রণবীর কপুরের মতো ‘স্টাবল সাইকেল’। বাঙালিদের মধ্যে বহু আগে থেকেই এই ধরনের দাড়ি বেশ জনপ্রিয়। পশ্চিমী পোশাকের সঙ্গে এই ধরনের দাড়ি বেশ মানাবে।
৪। যাঁদের বড় দাড়ি রয়েছে, তাঁরা অনায়াসে তাক লাগাতে পারেন ‘গ্যারিবল্ডি’ দাড়িতে। পুজোর দিনগুলিতে দাড়ির বাড়তি অংশ অল্প ছেঁটে নিলেই হল। মাথায় কম চুল থাকলে এই দাড়ি যেমন মানায়, তেমনই লম্বা চুল পিছন দিকে বেঁধে রাখলে এই দাড়ির সঙ্গে বেশ মানানসই হয় চেহারা। দক্ষিণী তারকা রানা ডাগ্গুবতী ওরফে ‘বাহুবলী’-র বল্লালদেব এই ধরনের দাড়িতে বেশ নজর কেড়েছিলেন।
৫। হরেক রকমের বাহারি দাড়ির বাইরে চিরাচরিত ‘ফ্রেঞ্চ কাট’ তো রয়েছেই। আর ফ্রেঞ্চ কাট বলতে প্রথমেই যাঁর কথা মনে পড়ে তিনি অমিতাভ বচ্চন। কাজেই যাঁরা খুব একটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে চান না তাঁরা রাখতেই পারেন এই সাজ। যে কোনও বয়সেই মানানসই এই ধরনের দাড়ি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy