সারার জীবন ‘সিঙ্গল’ মাকে ঘিরেই। ছবি: সংগৃহীত।
জীবনে এক জন ‘সিঙ্গল মাদার’কে কাছে পেয়েছিলেন বলেই তাঁর জীবন একেবারে অন্য খাতে বয়েছে, সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী সারা আলি খান। অনেক ছোট থেকেই সারা বুঝে গিয়েছিলেন, জীবনে তাঁকেও একাই চলতে হবে। কারও উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে চলবে না। সারা বলেন, ‘‘আমার মা আমাকে ছোট থেকে একাই বড় করেছেন। আমি মনে করি, মায়ের এই কাজ আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। ছোট থেকেই আমি বুঝে গিয়েছিলাম, জীবনে বড় হওয়ার জন্য কেউ আমাকে সাহায্য করতে আসবে না, সবটা নিজেকেই করতে হবে। তার মানে এই নয় যে, আমি কখনওই কারও সাহায্য চাইনি। তবে সব শেষে কাজটা কিন্তু আমাকেই করতে হবে, এটা বুঝে গিয়েছিলাম। মাকে দেখেই আত্মনির্ভর হতে শিখেছি।’’
সইফ আলি খান ও অমৃতা সিংহের মেয়ে সারা। ২০০৪ সালে সইফ-অমৃতার বিবাহবিচ্ছেদ হয়। সারার বয়স তখন মাত্র ৯ বছর। তার পরে মা আর ভাইয়ের সঙ্গেই থাকতেন অভিনেত্রী। বাবার সঙ্গে সারার সম্পর্ক ভালই। সইফ আর করিনা কপূরের বিয়ের পরে সারার সঙ্গে সম্পর্কে অবনতি হয়নি সইফের। ইনস্টাগ্রামে হোক কিংবা পাপারাৎজ়ির ক্যামেরায়, প্রায়শই বাবার সঙ্গে খোশমেজাজে দেখা যায় সারাকে। কিন্তু সারার জীবনের পুরোটাই মাকে ঘিরে। বার বার এ কথা স্বীকার করেছেন সারা। শুটিংয়ের ব্যস্ততার মাঝেও মায়ের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন তিনি। জীবনের প্রতি মুহূর্তেই সারার তাঁর মাকে চাই।
সদ্য নেটফ্লিক্সে রিলিজ় হয়েছে সারার ছবি ‘মার্ডার মুবারক’। সেখানে সারার অভিনয় মনে ধরেছে তাঁর অনুরাগীদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy