তাই খাদ্য উৎসব। নিউ টাউন মেলা প্রাঙ্গণে। ছবি: স্নেহাশিস ভট্টাচার্য
গোয়ার চেয়েও যেন বাঙালির বেশি আপন ব্যাঙ্কক!
পুজোর ছুটি হোক বা হানিমুন, কম খরচে বিদেশের ভ্রমণের সহজ ঠিকানা এখন তাইল্যান্ড। সেখানকার পোশাক, মেকআপ থেকে ভাত-চিংড়ি— সবই হয়ে উঠেছে অত্যন্ত নিজের। কলকাতায় ফিরেও তাই সে দেশের খাবারের খোঁজ চলে যখন-তখন। সেই রসনা বিলাসের উৎসাহ দিতে শহরের অলি-গলিতেও চালু হচ্ছে নিত্য নতুন তাই খাবারের রেস্তোরাঁ। ছোট চিংড়ির তোম ইয়াম স্যুপ, নারকেলের দুধ দিয়ে তো খা কাই, বিফের রেড কারি বা তাই মেজাজের ফ্রায়েড রাইস এখন এক কথায় ‘ইন’ এ শহরের খাদ্য রসিকদের মধ্যে।
শুধু রেস্তোরাঁই বা কেন, বাড়ি বসেও তাই রান্নার চল এখন রমরমিয়ে। কলকাতার অধিকাংশ ডিপার্টমেন্টাল স্টোরেও তাই আলাদা এলাকা থাকে এখন তাই রান্নায় প্রয়োজনীয় মশলা ও সসের। রেড কারি, গ্রিন কারির পেস্ট দিয়ে দিব্যি বাড়ি বসে তৈরি হচ্ছে নিরামিষ-আমিষ পঞ্চব্যঞ্জন। সে উৎসাহ দেখে এখন দিকে দিকে তাই খাবারের উৎসবও বাড়ছে শহরের নানা প্রান্তে। সে সব উৎসবের সৌজন্যে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আরও নতুন নতুন রেসিপিও ঢুকে পড়ছে বাঙালির পছন্দের তালিকায়। সম্প্রতি তেমনই এক উৎসবে মেতে উঠেছিল শহর। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব হোটেল ম্যানেজমেন্টের উদ্যোগে আয়োজিত সেই খাদ্য উৎসবে খাও নিও, সাতে, গাই ইয়াং এসান চেখে দেখলেন তাইল্যান্ডের কনসাল জেনারেলও। বলে গেলেন, বহু দিন পরে যেন ঘরের রান্নার স্বাদ পেলেন তিনি। আর পাবেন না-ই বা কেন, তাঁদের দেশ যে এখন বাঙালিরও প্রায় বাড়ির মতোই!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy