Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
Rape

১৫ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ দৃষ্টিহীন দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৫ বছরের এক দৃষ্টিহীন ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

ছাত্রীকে ধর্ষণ দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষকের। অলঙ্করণে তিয়াসা দাস।

ছাত্রীকে ধর্ষণ দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষকের। অলঙ্করণে তিয়াসা দাস।

সংবাদ সংস্থা
আমদাবাদ শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০১৯ ২০:১৫
Share: Save:

১৫ বছরের এক দৃষ্টিহীন ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষকের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি এই অভিযোগ উঠেছে গুজরাতের বনাসকাঁঠা জেলার অম্বাজি শহরে। বেসরকারি ট্রাস্ট পরিচালিত সেই স্কুলের দৃষ্টিহীন দুই শিক্ষক ওই ছাত্রীকে একাধিকবার নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ।

নির্যাতিত ওই ছাত্রীর বাড়ি পতন জেলার প্রেমনগর গ্রামে। সেখানেই অষ্টম শ্রেণি অবধি পড়াশোনা করেছে সে। এ বছর জুলাই মাসে বিশেষ ভাবে সক্ষমদের জন্য সেই স্কুলে গান শেখার জন্য ভর্তি হয়। সেই স্কুলের হস্টেলে থাকত সে। দিওয়ালির ছুটিতে গত মাসে প্রেমনগরে ফিরেছিল। তখনই শিক্ষকদের হাতে যৌন নির্যাতনের কথা জানায় কাকিমাকে। তার পর ৪ নভেম্বর ওই দুই দৃষ্টিহীন শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানান নির্যাতিতা ছাত্রীর কাকিমা।

পুলিশের কাছে দায়ের করা অভিযোগ অনুসারে, অভিযুক্ত ওই শিক্ষকরা হলেন চমন ঠাকুর(৬২) ও জয়ন্তী ঠাকুর(৩০)। পুলিশ জানিয়েছে, মাস দুয়েক আগে ৬২ বছরের চমন মিউজিক রুমে ছাত্রীকে প্রথমবার ধর্ষণ করেন। তার তিন দিন পর ওই একই ঘরে তার উপর অত্যাচার চালায় জয়ন্তী। এ ভাবে বেশ কয়েকবার নির্যাতনের শিকার হয় ওই ছাত্রী।

ঘটনার বিষয়ে অম্বাজির পুলিশ ইনস্পেক্টর জেবি অগ্রয়াত বলেছেন, ‘‘আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছি। অভিযুক্ত ওই দুই শিক্ষক পলাতক। তাঁদের খোঁজ চালানো হচ্ছে।’’ এই ঘটনা সামনে আসার পর দুই শিক্ষককেও বরখাস্ত করেছেন ওই বেসরকারি স্কুল কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন: ‘ঝাড়ু-পোছা’, ‘কাপড়া ধোনা’! বাড়ির কাজের মহিলার ভিজিটিং কার্ড ভাইরাল

আরও পড়ুন: এই চা বিক্রেতার গল্প শোনালেন লক্ষ্মণ, স্যালুট করল নেটদুনিয়া! কেন জানেন?

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Rape Gujarat Blind Crime Student Teacher
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE