Advertisement
E-Paper

পাত্রীকে ‘হোয়াটসঅ্যাপের পোকা’ বলে বিয়ে ভেঙে দিল পাত্রপক্ষ! ‘আসল কারণ’ জানেন?

বিয়ের দিন। পাত্রকে বরণ করতে তৈরি মেয়ের বাড়ির লোকজন। হঠাৎই ছেলের বাড়ি থেকে ফোন ‘এ বিয়ে হবে না’। কারণ? কারণ, মেয়ে নাকি ‘হোয়াটসঅ্যাপের পোকা।’

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ২০:৩৬
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

বিয়ের দিন। পাত্রকে বরণ করতে তৈরি মেয়ের বাড়ির লোকজন। হঠাৎই ছেলের বাড়ি থেকে ফোন ‘এ বিয়ে হবে না’। কারণ? কারণ, মেয়ে নাকি ‘হোয়াটসঅ্যাপের পোকা।’

গত ৫ সেপ্টেম্বর এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আমরোহা জেলার নওগাঁও সাদাত এলাকায়। রিসেপশন হলে অপেক্ষা করছিলেন মেয়ের বাড়ির লোকজন। আর তখনই এই ফোন আসে ছেলের বাড়ির তরফ থেকে। আর ওই একটা ফোনেই ভেঙে যায় এই বিয়ে।

মেয়ের বাড়ির তরফে বলা হয়েছে, ‘‘ছেলের পরিবারের অভিযোগ, আমাদের মেয়ে নাকি সারা দিনই হোয়াটসঅ্যাপে মশগুল থাকে। ফোন সঙ্গে নিয়েই কাটিয়ে দেয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।’’ শুধু তাই নয়। বিয়ের আগে কেন ছেলের বাড়ির লোকজনকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করছে মেয়ে, তা নিয়েও আপত্তি ছেলের বাড়ির লোকজনের।

তবে এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন মেয়ের বাবা উরজ মেহন্দি। মূলত পণের জন্যই পাত্রপক্ষ এই বিয়ে ভেঙে দিয়েছেন বলে উল্টে অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, ‘‘৬৫ লক্ষ টাকা পণ চেয়েছিল পাত্রপক্ষ। আমরা অত টাকা দিতে পারব না বলেই এক্কেবারে শেষ মুহূর্তে বিয়েটা ভেঙে দিয়েছেন।’’

আরও পড়ুন: ইয়ার্কি হচ্ছে না কি? হোয়াটস‌্অ্যাপে চার্জ গঠন করে সুপ্রিম কোর্টে

আরও পড়ুন: গুগলে সার্চ করে বিষ খেয়ে আত্মঘাতী আইপিএস অফিসার

ইতিমধ্যেই পাত্রপক্ষের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছেন মেয়ের বাবা। তাঁর কথায়, ‘‘বহুক্ষণ অপেক্ষা করার পর ওঁরা আসছেন না দেখে আমি ছেলের বাবাকে ফোন করি। আর তার পরেই জানতে পারি বিয়ে হচ্ছে না।’’

কিছু দিন আগেই উত্তরপ্রদেশের রামপুর জেলায় আর একটি বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল অনেকটা এ ভাবেই। মেনু নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিয়ে ভেঙে দিয়েছিল পাত্রপক্ষ। এ বার পাত্রীর ‘হোয়াটসঅ্যাপ আসক্তি’র অভিযোগে ভাঙা হল বিয়ে।

(দেশজোড়া ঘটনার বাছাই করা সেরা বাংলা খবর পেতে পড়ুন আমাদের দেশ বিভাগ।)

Marriage WhatsApp Uttar Pradesh
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy