দেশের করোনা পরিসংখ্যান। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
দেশে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই নিম্নমুখী হতে শুরু করেছিল। মঙ্গলবার তা নেমে এল ৩০ হাজারের নীচে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৩ জন। সোমবার এই সংখ্যা ছিল ৩০ হাজার ৫৫৮।
গত সপ্তাহের শেষে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজারের থেকে কমে চলে গিয়েছিল ৪০ হাজারের কোঠায়। শেষ বার দেশে দৈনিক সংক্রমণ ৩০ হাজারের নীচে নেমেছিল গত ১৪ জুলাই।
গত সপ্তাহের শেষে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজারের থেকে কমে চলে গিয়েছিল ৪০ হাজারের কোঠায়। শেষ বার দেশে দৈনিক সংক্রমণ ৩০ হাজারের নীচে নেমেছিল গত ১৪ জুলাই।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
এই নিয়ে দেশে মোট কোভিড-১৯ আক্রান্ত হলেন ৮৮ লক্ষ ৭৪ হাজার ২৯০ জন। আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে এখনও বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে ভারত।
প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকার মোট আক্রান্ত ১ কোটি ছাড়িয়েছে। সেখানে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এ দিন ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৯৫৭। আমেরিকায় এ পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত ১ কোটি ১২ লক্ষ ২ হাজার ৮৯০। সে দেশে মোট ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ২০২ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্য়ু হয়েছে। সোমবার সেখানে মৃত্যু হয়েছে ৯৯৫ জনের।
প্রথম স্থানে থাকা আমেরিকার মোট আক্রান্ত ১ কোটি ছাড়িয়েছে। সেখানে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এ দিন ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ৯৫৭। আমেরিকায় এ পর্যন্ত মোট করোনা আক্রান্ত ১ কোটি ১২ লক্ষ ২ হাজার ৮৯০। সে দেশে মোট ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ২০২ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্য়ু হয়েছে। সোমবার সেখানে মৃত্যু হয়েছে ৯৯৫ জনের।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন।)
তবে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও দৈনিক মৃত্যু সামান্য বেড়েছে এ দিন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৪৪৯ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার মৃতের সংখ্যা ছিল ৪৩৫। করোনা এখনও অবধি দেশে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৫১৯ জনের প্রাণ কেড়েছে।
তবে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও দৈনিক মৃত্যু সামান্য বেড়েছে এ দিন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৪৪৯ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার মৃতের সংখ্যা ছিল ৪৩৫। করোনা এখনও অবধি দেশে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৫১৯ জনের প্রাণ কেড়েছে।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
মৃতের সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে মহারাষ্ট্র। এখনও পর্যন্ত সেখানে ৪৬ হাজার ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা কর্নাটকে ১১ হাজার ৫৪১ এবং তৃতীয় স্থানে থাকা তামিলনাড়ুতে ১১ হাজার ৪৯৫ জন মারা গিয়েছেন।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
সামগ্রিক ভাবে ভারতে সংক্রমণের হার কিছুটা নিম্নমুখী হয়েছে এ দিন। পাশাপাশি, বেড়েছে সুস্থতার হার। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৮২ লক্ষ ৯০ হাজার ৩৭০ জন করোনার কবল থেকে মুক্ত হয়েছেন। যা গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ।
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy