Advertisement
E-Paper

৪৪ দিন পর মেঘালয়ের খনিতে খোঁজ মিলল দ্বিতীয় দেহের

গত ১৩ ডিসেম্বর মেঘালয়ের পূর্ব জয়ন্তিয়া পার্বত্য অঞ্চলের ওই বেআইনি খনিতে কয়লা তুলতে নেমেছিলেন ২০ জন শ্রমিক।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:০৫
আরওভি-র ক্যামেরায় ধরা পড়ছে মৃতদেহটি। ছবি: এএনআই।

আরওভি-র ক্যামেরায় ধরা পড়ছে মৃতদেহটি। ছবি: এএনআই।

মেঘালয়ের খনিতে খোঁজ মিলল আরও এক শ্রমিকের মৃতদেহের। সংবাদ সংস্থা আইএনএস সূত্রে জানা গিয়েছে, উদ্ধারকাজ চালাতে জলভর্তি খনিতে রিমোটচালিত বিশেষ যান (আরওভি) নামানো হয়েছিল। শনিবার ভোর ৩টে নাগাদ আরওভি-র ক্যামেরায় দেহটি ধরা পড়ে।

২৮০ ফুট গভীরতা থেকে সেটি তুলে আনতে চেষ্টা চালাচ্ছেন নৌবাহিনীর ডুবুরিরা।

পরে নৌবাহিনীর তরফে টুইট করে বলা হয়, ‘খনির ২৮০ ফুট গভীরতায় থেকে দ্বিতীয় দেহটির দেখা পেয়েছেব ভারতীয় নৌবাহিনীর ডুবুরিরা। প্রথম মৃতদেহটি উদ্ধার হয়েছিল গতকাল।’ তল্লাশি চলাকালীন খনির মধ্যে একটি কোদাল এবং একটি কাঠের ঠেলাগাড়িও চোখে পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

নৌবাহিনীর টুইট।

আরও পড়ুন: নারী শক্তিই প্রতীক হয়ে উঠল দিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে​

গত ১৩ ডিসেম্বর মেঘালয়ের পূর্ব জয়ন্তিয়া পার্বত্য অঞ্চলের ওই বেআইনি খনিতে কয়লা তুলতে নেমেছিলেন ২০ জন শ্রমিক। খননকার্য চলাকালীন ভুলবশত খনির দেওয়ালে ছেনির ঘা বসালে বিপত্তি বাধে। দেওয়ালের গর্ত দিয়ে পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদীর জল ঢুকে পড়ে খনির মধ্যে। বিপদ টের পেয়ে তড়িঘড়ি খনি থেকে বেরিয়ে আসায় প্রাণে বেঁচে যান ৫ জন। তবে সলিল সমাধি ঘটে প্রায় ১৫ জনের।

আরওভি-র ক্যামেরায় ধরা পড়েছে এই দৃশ্য।

আরও পড়ুন: প্রথমে চিনকে সমর্থন, এ বার ফাঁকা মাঠে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন মিজোরামে​

সেই থেকে গত দেড়মাস ধরে যৌথভাবে সেখানে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছিলেন জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও নৌবাহিনীর ডুবুরিরা। ৪২ দিনের মাথায়, বৃহস্পতিবার প্রথম দেহটি উদ্ধার হয়। সেটি ছিল অসমের বাসিন্দা আমির হুসেনের। ময়নাতদন্তের পর শনিবার তাঁর দেহ পরিবার পরিজনদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ৪৪ দিনের মাথায় এ দিন খোঁজ মিলল দ্বিতীয় দেহটির। এখনও পর্যন্ত সেটিকে শনাক্ত করা যায়নি। বাকি দেহগুলির খোঁজে উদ্ধারকাজ জারি রয়েছে।

Illegal Mine Meghalaya Dead Bodies NDRF
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy