সূত্রের খবর, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রের খুব কাছে হয়েছে এই ভূমিকম্প। ফলে এটি প্রাকৃতিক বিপর্যয়, না কি পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ, তা নিয়ে সমাজমাধ্যমে চলছে জোর তর্ক। দীর্ঘ দিন ধরেই আণবিক হাতিয়ার তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছে তেহরান। শিয়া মুলুকের প্রতিরক্ষা গবেষকেরা এর প্রায় কাছে পৌঁছে গিয়েছেন বলে ইতিমধ্যেই দাবি করেছে আমেরিকা। ফলে সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
ইরানের সবচেয়ে বড় পরমাণু গবেষণা কেন্দ্র হল ‘নাটাঞ্জ’। এই কেন্দ্র বহু বার উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে ইহুদিরা। পাশাপাশি, শিয়া মুলুকটির পরমাণু হাতিয়ার তৈরির পরিকল্পনায় প্রবল আপত্তি রয়েছে আমেরিকার। ফলে এই দুই দেশের গুপ্তচরদের নজর এড়িয়ে পরমাণু অস্ত্রের গবেষণা চালিয়ে যেতে মাটির তলায় নাটাঞ্জ কেন্দ্রটিকে তৈরি করেছে তেহরান।
তবে এ ব্যাপারে উল্টো মতও রয়েছে। সাধারণত, ভূগর্ভস্থ পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষা চালালে অনেকটা জায়গা জুড়ে মাটিতে ফাটল দেখা যায়। ইরানি শহর আরাদানে তেমন কোনও চিহ্ন দেখা যায়নি। দ্বিতীয়ত, জনবসতিপূর্ণ এলাকার এত কাছে পরমাণু পরীক্ষার ঝুঁকি প্রতিরক্ষা গবেষক ও ইরানের ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস বা আইআরজিসি নেবে না বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy