টোয়েনটিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স-এর সঙ্গে তাঁর চুক্তি হল। নতুন নাম হল ‘মেরিলিন মনরো’। সংস্থার কর্তা বেন লিয়নই বাছলেন নাম। ‘মেরিলিন’ এসেছিল ‘মেরিলিন মিলার’ থেকে। মেরিলিন মিলার ছিলেন অকালপ্রয়াত বিগত দিনের ব্রডওয়ে তারকা। ‘মনরো’ পদবী বেছে নিয়েছিলেন মেরিলিন নিজেই। ওটা ছিল তাঁর মায়ের অবিবাহিত অবস্থার পদবী। পরে পর্দার নামকেই অফিশিয়াল নেম করে নিয়েছিলেন।
কিন্তু স্ত্রীর কেরিয়ারে বেঁকে বসলেন স্বামী ডুগার্টি। কেরিয়ার আর স্বামীর মধ্যে মেরিলিন বেছে নিলেন প্রথমটাই। ভেঙে গেল তাঁর প্রথম বিয়ে। ব্যক্তিগত জীবনে ফাটল এলেও কাজের জায়গায় তিনি তখন মধ্যগগনে। ‘লেডিস অব দ্য কোরাস’, ‘এ টিকিট টু টোমাহক’, ‘অল অ্যাবাউট ইভ’, ‘দ্য ফায়ারবল’, ‘রাইট ক্রস’, ‘লভ নেস্ট’, ‘লেটস মেক ইট লিগ্যাল’, ‘নায়াগ্রা’ একের পর এক হিট তাঁর ফিল্মোগ্রাফিতে।
১৯৬২-র ৫ অগস্ট নিজের ঘরে মেরিলিন মনরোকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। তাঁর রক্তের নমুনায় বিষ ছিল। আপাতভাবে তাঁর মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলেই চিহ্নিত করা হয়েছিল। কিন্তু অনেকেই এর সঙ্গে প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক জড়িত বলে মনে করেন। তবে এই দ্বন্দ্বের উপর থেকে রহস্যের পর্দা কোনও দিনই ওঠেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy