বাংলাদেশ, নেপালের পর এ বার ফ্রান্স! প্রবল গণবিক্ষোভের আগুনে পুড়ছে ‘নেপোলিয়নের দেশ’। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমসিম খাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাকরঁ। পাহাড়প্রমাণ প্রাচুর্য সত্ত্বেও কেন প্যারিসের রাস্তায় জ্বলছে আগুন? আন্দোলনের নেপথ্যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র? না কি কোষাগারের দেউলিয়া দশাই খেপিয়ে তুলেছে দেশের আমজনতাকে? আটলান্টিকের পারের ইউরোপীয় রাষ্ট্রে অশান্তি তীব্র হতেই এই সমস্ত প্রশ্নের জবাব খুঁজছেন দুনিয়ার তাবড় কূটনীতিকেরা।
চলতি বছরের ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ‘ব্লক এভরিথিং’-এর ব্যানারে ফ্রান্স জুড়ে শুরু হয় গণআন্দোলন। প্রতিবাদের নামে রীতিমতো তাণ্ডব চালান বিক্ষোভকারীরা। সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশের উপর হামলার মতো অভিযোগ ওঠে তাঁদের বিরুদ্ধে। অবস্থা বেগতিক বুঝে এর পরই ইস্তফা দেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী। তিনি পদত্যাগ করতেই গণবিক্ষোভের কারণ খুঁজতে লেগে পড়েন বিশ্লেষকদের একাংশ। আর সেখানেই উঠে এসেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশটির আর্থিক দুরাবস্থার দৃশ্য।