প্রচুর পরিমাণ ধনসম্পত্তির লোভ সামলাতে পারেননি দিয়েগো। ঘটনাস্থল থেকে সেনারা চলে যাওয়ার পর মাটি খুঁড়ে সমস্ত গুপ্তধন বার করে আনেন দিয়েগো। বিত্তশালী হওয়ার স্বপ্ন চোখে নিয়ে মেক্সিকোয় বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন তিনি। কাহুয়েঙ্গা পাস থেকে দক্ষিণের দিকে যাত্রা শুরু করেন দিয়েগো। লস অ্যাঞ্জেলস অতিক্রম করে বাড়ি যেতে হত তাঁকে।
কয়েক ঘণ্টা পর মাটিতে পুঁতে রাখা সম্পদ ফেরত আনতে পৌঁছন বেনিটোর সেনারা। কিন্তু ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর পর কোথাও কিছু খুঁজে না পেয়ে তাঁরা বুঝতে পারেন যে সর্বস্ব চুরি গিয়েছে। কিন্তু কে চুরি করল? কেউ তো তাঁদের দেখেননি! একে অপরকে দোষারোপ করতে থাকেন তাঁরা। ভুল বোঝাবুঝি থেকে শুরু হয় তুমুল লড়াই। আক্রোশে একে অপরকে খুনও করে ফেলেন সেনারা।
লস অ্যাঞ্জেলস যাওয়ার পথে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন দিয়েগো। পথে তাঁর বন্ধু মার্টিনেজের বাড়ি ছিল। অসুস্থ দিয়েগোকে আশ্রয় দেন মার্টিনেজ। তাঁকে আশ্রয় দেওয়ায় উপহার হিসাবে বন্ধুকে ধনসম্পত্তির পুরোটাই দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন দিয়েগো। কোথায় সেই গুপ্তধন লুকিয়ে রেখেছেন তার ঠিকানাও মার্টিনেজকে বলে দেন। সেই রাতেই রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু হয় তাঁর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy