অভিযোগ, শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর দেহ ৩৫ টুকরো করেছিলেন আফতাব। দিল্লি পুলিশের দাবি, গুগ্ল করে মানবদেহ টুকরো করে কাটা এবং রক্তের দাগ পরিষ্কারের পদ্ধতি খুঁজেছিলেন ধৃত আফতাব। আমেরিকার ওয়েব সিরিজ় থেকে ‘অনুপ্রেরণা’ নিয়ে শ্রদ্ধার মৃতদেহের টুকরো সংরক্ষণ করার পরিকল্পনাও এঁটেছিলেন বলে পুলিশের দাবি।
পুলিশ দিল্লির ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে সেই ফ্রিজ উদ্ধার করলেও, প্রাথমিক ভাবে এমন কোনও অস্ত্র খুঁজে পায়নি যা দিয়ে খুন এবং খুনের পর দেহ টুকরো করা যেতে পারে। পরে অবশ্য করাত, ব্লেড, ছুরি-সহ নানা ধরনের হাতিয়ার খুঁজে পেয়েছেন তদন্তকারীরা।তবে সেই হাতিয়ারগুলিই খুন বা দেহ টুকরো করতে ব্যবহার করা হয়েছিল কি না, তা প্রমাণ হয়নি এখনও।
আফতাবের আইনজীবী অবিনাশ কুমারের মতে, দিল্লি পুলিশ শ্রদ্ধার খুনের মামলার যে তদন্ত করছে, তা পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ নির্ভর। আইনজীবীদের আরও অনেকেই মনে করছেন, আফতাব পুলিশকে যা তথ্য দিয়েছেন, তার উপর ভিত্তি করে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। কিন্তু, এখনও পুলিশের হাতে কোনও জোরদার প্রমাণ আসেনি যা দিয়ে প্রমাণ করা যায় যে আফতাব ‘খুনি’। কারণ শ্রদ্ধা খুন হয়েছেন, এই ‘প্রমাণ’ই পুলিশের হাতে নেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy