বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম থেকে গাড়ি। যন্ত্রাংশ হোক বা লোহা-ইস্পাত শিল্প। পণ্য উৎপাদনের নিরিখে সারা দুনিয়াকে টেক্কা দিয়েছে চিন। আজকের ড্রাগনভূমিকে তাই বিশ্বের কারখানা বললে অত্যুক্তি করা হবে না। গত তিন দশকের বেশি সময় ধরে এ ব্যাপারে পয়লা নম্বর জায়গা ধরে রেখেছে বেজিং। এ বার কি সেখানেই থাবা বসাবে দক্ষিণ ভারত? বিন্ধ্য পর্বতের নীচের পাঁচ রাজ্যে ধীরে ধীরে শিল্পবিকাশের লক্ষণ স্পষ্ট হওয়ায় এই নিয়ে তুঙ্গে উঠেছে জল্পনা।
কর্নাটক, কেরল, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গানা। বিশ্লেষকদের দাবি, দক্ষিণী এই ‘প়ঞ্চপাণ্ডব’-এর হাত ধরে ধীরে ধীরে দেশের শিল্প অর্থনীতির পালে লাগতে শুরু করেছে নতুন হাওয়া। বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম থেকে অ্যাভিয়েশন, এমনকি পরিষেবামূলক তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে এই পাঁচ রাজ্য। সূচকের এই ঊর্ধ্বগতি বজায় থাকলে অচিরেই তারা চিনকে ছুঁয়ে ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে।