প্রথমার্ধে পেনাল্টির কিছু পরেই তৈরি হয় আরও এক ম্যাজিক্যাল মুহূর্ত। মাঝমাঠের ও পার থেকে ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারের পা থেকে বল নিয়ে এগোচ্ছিলেন মেসি। মাঝমাঠ পেরোনোর আগেই পড়ে যান তিনি। তবে পড়তে পড়তেও বলে পা ছুঁইয়ে লিখে দেন ঠিকানা। মেসির পা থেকে বল ধরে স্বপ্নের দৌড় শুরু করেন আলভারেস। যা থেকে আসে অনিবার্য গোল।
তৃতীয় গোলের ঠিক আগে মাঝমাঠ থেকে ডান দিক ঘেঁষে দৌড় শুরু করেছিলেন মেসি। সে মুহূর্তও ভোলার নয়। তাঁকে আটকানোর প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার রক্ষক গাওয়ার্দিওল। মেসির গা ঘেঁষে তিনিও ছুটেছিলেন। কিন্তু মেসি অপ্রতিরোধ্য। গাওয়ার্দিওলকে পাশে নিয়েই বক্সের মুখে পৌঁছে গিয়েছিলেন অনায়াসে। তার পর পাস বাড়িয়ে দেন আলভারেসের দিকে।
দ্বিতীয়ার্ধে এক কর্নার পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। ১০ নম্বরে সেই কর্নারের কথা না বললেই নয়। নীল-সাদা জার্সির কর্নার বরাবরের মতো এ বারও নিয়েছিলেন মেসি। বক্সের মধ্যে গোলপোস্টের একেবারে কাছে পৌঁছে গিয়েছিল সেই বল। কোনও রকমে বলটি বাইরে পাঠিয়ে দেন ক্রোয়েশীয় গোলরক্ষক। এ ভাবেই নিশ্চিত গোলের আরও এক মোক্ষম সুযোগ তৈরি করেছিলেন মেসি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy