এলিজাবেথের মৃত্যুর প্রায় এক সপ্তাহ পর তদন্তকারীদের কাছে একটি ফোন যায়। এক ব্যক্তি দাবি করেন, তিনিই এই খুন করেছেন। প্রমাণস্বরূপ তরুণীর জিনিসপত্র পাঠিয়ে দেওয়ার কথাও জানান তিনি। কিছু দিন পর সত্যি সত্যিই এলিজাবেথের জন্মের শংসাপত্র-সহ একাধিক জিনিস তদন্তকারীদের কাছে এসে পৌঁছয়। সব কিছু গ্যাসোলিন দিয়ে ভাল করে ধোয়া হয়েছিল। ফলে কোনও আঙুলের ছাপ পাওয়া যায়নি।
১৯৯৯ সালে বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সংগ্রহ থেকে এক তরুণীর ছবি খুঁজে পান ওই পুলিশ আধিকারিক। তরুণীর সঙ্গে এলিজাবেথের মুখের মিল ছিল। জর্জ হোডেলের হাতের লেখার সঙ্গে আততায়ীর হাতের লেখার মিলও ছিল লক্ষ্যণীয়। হোডেল পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। যে পদ্ধতিতে শর্টসের দেহ কেটে রক্তশূন্য করা হয়েছিল, সেই জ্ঞানও হোডেলের থাকা সম্ভব বলে দাবি করা হয়েছিল। এমনকি তাঁর নাম প্রাথমিক ভাবে ব্ল্যাক ডালিয়ার তদন্তকারীদের সন্দেহের তালিকাতেও ছিল। পরে তা বাদ দেওয়া হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy