প্রথমে মৃতদেহের বহিরঙ্গ পরীক্ষা করে দেখা হয়। নেওয়া হয় প্রয়োজনীয় নোট। এর পর দেহর কয়েকটি অংশ কেটে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পরীক্ষা করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। সাধারণত কলা (টিস্যু)-র নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বিস্তারিত পরীক্ষার জন্য শরীরের ভিতরের অঙ্গ অপসারণও করা হতে পারে। তবে পরীক্ষার পরে সেই সব অঙ্গ আবার নির্দিষ্ট জায়গায় বসানো হয়। তবে মাঝেমধ্যে আরও পরীক্ষার জন্য সেই অঙ্গগুলি রেখেও দিতে পারেন পরীক্ষক। তবে তার জন্যও নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। তদন্তকারী সংস্থা ও মৃতার পরিজনদের এ বিষয়ে জানানো বাধ্যতামূলক।
কয়েকটি বিশেষ কারণে ময়নাতদন্ত করা হয়। তার মধ্যে অন্যতম হল— মৃত ব্যক্তির পরিচয় প্রতিষ্ঠা, মৃত্যুর প্রকৃত কারণ, সময় ও পদ্ধতি সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়া। আরজি করের নিহত চিকিৎসক পড়ুয়ার দেহও ময়নাতদন্ত করে দেখা হয়েছিল। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে, তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছিল। তাঁর যৌনাঙ্গে জোরপূর্বক কিছু প্রবেশের উল্লেখও রয়েছে ময়নাতদন্ত রিপোর্টে।
বিভিন্ন মহল থেকে নির্যাতিতার শরীরের একাধিক হাড় ভাঙার যে সব কথা উঠে আসছিল, ময়নাতদন্ত রিপোর্টে তেমন কোনও উল্লেখ নেই। গত ৯ অগস্ট সকালে আরজি কর হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চারতলার সেমিনার হলে চিকিৎসকের দেহ মিলেছিল। অভিযোগ, ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে তাঁকে। এই ঘটনায় এক জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। হাই কোর্টের নির্দেশে ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। চলছে তদন্ত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy