নতুন এয়ার ফ্রায়ার কিনেছেন, বানিয়ে ফেলুন আমিষ-নিরামিষ ভিন্ন স্বাদের ৩ কবাব

সন্ধ্যা হলেই মুখরোচক কিছু খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু প্রতিদিন ছাঁকা তেলে ভাজা খাবার খাওয়া ভাল নয় বলেই এয়ার ফ্রায়ার কিনেছেন। যাতে কম ঝক্কিতে কম তেলে রকমারি খাবার তৈরি করা যায়। তা হলে বানিয়ে ফেলুন কবাব। মুরগির মাংসের কবাব তো বটেই, সব্জি দিয়েও বানিয়ে ফেলা যায় রকমারি কবাব।

হরাভরা কবাব

পালং শাক, কড়াইশুঁটি মিনিট পাঁচেক নুন দিয়ে ভাপিয়ে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন। তার পর ভাপিয়ে নেওয়া শাক, কড়াইশুঁটি মিক্সারে ঘুরিয়ে কড়াইয়ে ঘি দিয়ে নাড়িয়ে নিন। এ বার একটি পাত্রে শাক, আলুসেদ্ধ, শুকনো কড়ায় নেড়ে নেওয়া বেসন, স্বাদমতো কাঁচালঙ্কা, চাট মশলা, ধনে, জিরে গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে গোল গোল কবাব বানিয়ে নিন। কবাবের উপরে একটি কাজু বসিয়ে, তেল ব্রাশ করে এয়ার ফ্রায়ারে উল্টে পাল্টে রান্না করে নিন। তা হলেই তৈরি হয়ে যাবে হরাভরা কবাব।

চাপলি কবাব

মুরগির মাংসের কিমা, আদা-রসুন বাটা, স্বাদমতো নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো, কাঁচালঙ্কা, লঙ্কার গুঁড়ো, ধনেপাতা, আমচুর পাউডার, ধনে, জিরে গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন। কবাবের আকার দিয়ে তেল ব্রাশ করে এয়ার ফ্রায়ারে মিনিট ১৫ করে দু’টি পিঠ রান্না করে নিন। আধ ঘণ্টায় তৈরি হয়ে যাবে চাপলি কবাব।

শিক কবাব

মিক্সারে পেঁয়াজ, আদা, কাঁচালঙ্কা, রসুন ঘুরিয়ে নিন। মুরগির মাংসের কিমার সঙ্গে উপকরণটি মিশিয়ে, স্বাদমতো নুন, পেঁয়াজ পাতা, কসৌরি মেথি, লঙ্কার গুঁড়ো, গোলমরিচ, ধনে-জিরে গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে নিন। তার পর মোটা কাঠিতে লম্বা করে মাংসের মিশ্রণটি শিক কবাবের আকারে দিয়ে এয়ার ফ্রায়ারে রান্না করে নিন।