জেসন রয়ের সঙ্গে আলোচনায় আম্পায়ার। ছবি: রয়টার্স।
পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচে দু’ দেশের অধিনায়ককে একাধিকবার সতর্ক করলেন দুই ফিল্ড আম্পায়ার। বলের পালিশ তোলার জন্য পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররা বারংবার বল ছুড়ছিলেন।
রিভার্স সুইং আদায় করার জন্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করেছিলেন তাঁরা। এর জন্যই আম্পায়ররা সতর্ক করে দেন সরফরাজ আহমেদ ও ইয়ইন মরগ্যানকে। ইংল্যান্ডের অধিনায়ক মরগ্যান বলেন, “ম্যাচের মাঝখানে আম্পায়ার আমাকে ডেকে বলেন, ফিল্ডাররা ইচ্ছা করে মাঠের রুক্ষ জায়গায় বল ছুড়ছে। এরকম করতে নিষেধ করা হয়।’’
রিভার্স সুইং আদায়ের জন্য বলের পালিশ তুলে দেওয়া পাকিস্তান ক্রিকেটারদের পুরনো অভ্যাস। পাকিস্তানের সিনিয়র ক্রিকেটার মহম্মদ হাফিজ বলেন, “২০ ওভারের পরে আম্পায়ার এসে বলেন, প্রতিবারই থ্রো করার সময়ে দুই থেকে তিন বার ড্রপ খেয়ে বল ফেরত পাঠানো হচ্ছে। যার জন্য বলের একদিকের পালিশ নষ্ট হয়ে যাছে।’’
আরও পড়ুন: ‘কিছু বলার থাকলে সোজা রাবাডাকেই বলব, সাংবাদিকদের নয়’, বিতর্ক এড়ালেন কোহালি
অতীতে পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা বিভিন্ন উপায়ে বলের পালিশ নষ্ট করতেন। রিভার্স সুইং করানোর পদ্ধতি তাঁরা কাউকে শেখাতেন না। পাক বোলারদের রিভার্স সুইং খেলতে সমস্যায় পড়তেন বিপক্ষের ব্যাটসম্যানরা। চলতি বিশ্বকাপেও রিভার্স সুইং করে সুবিধা পাওয়ার চেষ্টা করে পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডই। সেই কারণেই কড়া হন দুই আম্পায়ার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy