Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪
East Bengal

শতবর্ষের শত মুক্তো

একশো বছর পূর্ণ করতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। জেনে নিন ক্লাবের সেরা মুহূর্ত।

স্পর্ধার শতবর্ষ।

স্পর্ধার শতবর্ষ।

শেষ আপডেট: ৩০ জুলাই ২০১৯ ২০:২৪
Share: Save:

১) ১ অগস্ট, ১৯২০: প্রতিষ্ঠা হল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।

২) ১৯২০: প্রথম টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ। সিক্স এ সাইড হারকিউলিস কাপ।

৩) ১৯২০: হারকিউলিস কাপে ইস্টবেঙ্গল ‘এ’ ও ইস্টবেঙ্গল ‘বি’ দল খেলে। চ্যাম্পিয়ন হয়, ইস্টবেঙ্গল ‘এ’।

৪) ১৯২০: নভেম্বর মাসে সর্বসম্মতিক্রমে ক্লাবের সভাপতি নির্বাচিত হন অধ্যক্ষ সারদারঞ্জন রায়। যুগ্ম সম্পাদক হন, সুরেশচন্দ্র চৌধুরী ও তড়িৎভূষণ রায়।

৫) ১৯২১: এগারো জনের খেলায় প্রথম ট্রফি খগেন্দ্র শিল্ড জিতল ক্লাব।

৬) দ্বিতীয় ডিভিশন লিগে আত্মপ্রকাশ। প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বী শোভাবাজার ক্লাব। লিগে প্রথম গোলদাতা এ ঘোষ। প্রতিপক্ষ ছিল সেন্ট জেভিয়ার্স।

৭) ১৯২১: প্রথম বার শিল্ডে অংশগ্রহণ। দ্বিতীয় রাউন্ডে ডালহৌসির সঙ্গে তিন দিন খেলা ড্র রেখেও ১-২ গোলে হার।

৮) ১৯২৪: দ্বিতীয় ডিভিশন লিগে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ২৪ ম্যাচে ৩৭ পয়েন্ট পেয়ে।

৯) ১৯২৫: প্রথম ডিভিশন লিগে আবির্ভাব। দলের হয়ে প্রথম গোল মোনা দত্তের।

১০) ১৯২৫: লিগের প্রথম ডার্বি। নেপাল চক্রবর্তীর গোলে জিতল ইস্টবেঙ্গল।

স্মৃতি: ইস্টবেঙ্গলের বারপুজোয় সতীর্থের সঙ্গে মনোরঞ্জন। ফাইল চিত্র

১১) ১৯২৮: দ্বিতীয় ডিভিশনে অবনমন।

১২) ১৯৩১: প্রবল দাপটের সঙ্গে দ্বিতীয় ডিভিশনে চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম ডিভিশনে প্রত্যাবর্তন।

১৩) ১৯৩২: প্রথম ডিভিশনে ফিরেই রানার্স।

১৪) ১৯৩৬: কলকাতা লিগের ডার্বিতে ৪-০ গোলে জয়। লিগের ডার্বিতে এটাই বৃহত্তম ব্যবধান।

১৫) ১৯৩৯: মহমেডান স্পোর্টিং ও কালীঘাট ক্লাবকে নিয়ে আইএফএ থেকে বেরিয়ে এল ইস্টবেঙ্গল। তৈরি হল বেঙ্গল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। যযে ক্রীড়া সংস্থা আয়োজন করল ব্রেবোর্ন কাপ। লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার। শিল্ডেও খেলেনি ইস্টবেঙ্গল।

১৬) ১৯৪০: কলকাতা লিগে ফিরে এল ইস্টবেঙ্গল। সঙ্গে মহমেডান স্পোর্টিং ও কালীঘাট ক্লাব।

১৭) ১৯৪১: রোভার্স কাপে খেলতে প্রথম বার তৎকালীন বোম্বাই গেল ইস্টবেঙ্গল। বিদায় কোয়ার্টার ফাইনালে।

১৮) ১৯৪২: পাঁচ বার (১৯৩২, ১৯৩৩, ১৯৩৫, ১৯৩৭ ও ১৯৪১) কলকাতা লিগে রানার্স হওয়ার পরে অবশেষে প্রথম লিগ জয়।

১৯) ১৯৪২: প্রথম বার লিগ জয় সোমানার নেতৃত্বে। ২৬ গোল করে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা তিনিই। কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৫ গোল করেছেন তিনি।

২০) ১৯৪৩: প্রথম বার আইএফএ শিল্ড জয় রাখাল মজুমদারের নেতৃত্বে। ১১ গোল করেন সোমানা। দলের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে গোলের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন।

নায়ক: পি সেন ট্রফিতে খেলতে এসেছিলেন সচিন। ফাইল চিত্র

২১) ১৯৪৫: প্রথম বার লিগ ও শিল্ড জয়ের দ্বৈত সম্মান পরিতোষ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে। ২১ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা বার্মার ফুটবলার পাগস্‌লে। কলকাতা ফুটবলে তিনিই প্রথম বিদেশি।

২২) ১৯৪৫: লিগ ও শিল্ড জেতার পাশাপাশি রোভার্স কাপে বিসিএলআই রেলের বিরুদ্ধে ১১-০ গোলে জেতে ইস্টবেঙ্গল। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে এটাই ইস্টবেঙ্গলের বৃহত্তম জয়।

২৩) ১৯৪৫: রোভার্স কাপে ১১-০ জয়ের ম্যাচে পাগস্‌লে একাই করেন ৮ গোল। ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে একটি ম্যাচে এটাই ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ গোল।

২৪) ১৯৪৬: আপ্পা রাওয়ের অধিনায়কত্বে কলকাতা লিগ জয়ের পথে স্বামী নায়ার ১৭ ম্যাচে ৩৬ গোল করে নজির গড়েন। কলকাতা লিগের এক মরসুমে সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন।

২৫) ১৯৪৯: লিগ ও শিল্ড জয়ের পাশাপাশি প্রথম বার রোভার্স কাপে চ্যাম্পিয়ন। এই বছরেই উত্থান পঞ্চপাণ্ডবের।

২৬) ১৯৪৯: ক্যালকাটা গ্যারিসনের বিরুদ্ধে কলকাতা লিগে ইস্টবেঙ্গল জেতে ১০-০। কলকাতা লিগে এটাই তাদের বৃহত্তম জয়।

২৭) ১৯৫০: প্রথম বার ডিসিএম ট্রফি জয় দিল্লিতে।

২৮) ১৯৫১: টানা তৃতীয় বার শিল্ড জয়ের পাশাপাশি প্রথম বার ঘরে এল দেশের সব চেয়ে প্রাচীন ফুটবল প্রতিযোগিতা ডুরান্ড কাপ।

২৯) ১৯৫২: কলকাতা লিগ ও ডিসিএমের সঙ্গে টানা দ্বিতীয় বার ডুরান্ড জয়।

৩০) ১৯৫৩: পঞ্চপাণ্ডব যুগের অবসান। ১৯৪৯ সাল থেকে ১৯৫৩ টানা পাঁচ বছর এক সঙ্গে পঞ্চপাণ্ডব দাপিয়ে বেড়ান। পি বি এ সালে, আমেদ খান, ধনরাজ, আপ্পা রাও, পি ভেঙ্কটেশ লাল-হলুদ জার্সিতে খেলেছেন। পাঁচ জনই অধিনায়কত্ব করেছেন। তবে কলকাতার ক্লাবে এই পাঁচজনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি গোল করেছেন ধনরাজ (১২৬)।

কিংবদন্তি: পরিকাঠামো দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন জিকো। ফাইল চিত্র

৩১) ১৯৫৩: প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে ইউরোপ সফরে গেল ইস্টবেঙ্গল। আমেদ খানের নেতৃত্বে রোমানিয়ায় যুব ফুটবল প্রতিযোগিতায় চতুর্থ। রাশিয়ায় গিয়ে মস্কো টর্পেডো দলের সঙ্গে ৩-৩ ড্র।

৩২) ১৯৫৬: তৃতীয় ডুরান্ড জয়।

৩৩) ১৯৫৭: ডিসিএম ট্রফি জিতে ফিরল ক্লাব।

৩৪) ১৯৫৭: প্রথম বার হকিতে বেটন কাপ জয় লাল-হলুদের।

৩৫) ১৯৬০: চতুর্থ বার ডুরান্ড ও ডিসিএম জয়।

৩৬) ১৯৬০: একই সঙ্গে প্রথম বার কলকাতা হকি লিগে চ্যাম্পিয়ন।

৩৭) ১৯৬১: দীর্ঘ আট বছর পরে তুলসীদাস বলরামের নেতৃত্বে কলকাতা লিগে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল। ২৩ গোল করে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা বলরাম।

৩৮) ১৯৬১: যুগ্ম ভাবে আইএফএ শিল্ড জিতল ক্লাব।

৩৯) ১৯৬৩: শ্রীলঙ্কার নূর মহম্মদ সরাসরি ডার্বিতে নেমেই গোল করেন। ইস্টবেঙ্গল জেতে ২-০।

৪০) ১৯৬৬: পঞ্চমবার লিগ ও শিল্ড জয়।

৪১) ১৯৬৭: ইডেনে প্রথম কলকাতা লিগের ডার্বি। ইস্টবেঙ্গল জেতে ২-১।

৪২) ১৯৬৮: প্রথম বার নাগজি ও বরদলই ট্রফি পেল ইস্টবেঙ্গল।

৪৩) ১৯৭০: বিদেশি দল ইরানের পাস ক্লাবকে হারিয়ে ইস্টবেঙ্গলের ঐতিহাসিক শিল্ড জয়। পরিমল দে-র শেষ মুহূর্তের গোলে জয়। অধিনায়ক ছিলেন শান্ত মিত্র।

৪৪)১৯৭২: শিল্ড, ডুরান্ড ও রোভার্স (যুগ্ম) জিতে ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে প্রথম ত্রিমুকুট লাভ। গোটা মরসুম অপরাজিত থাকার রেকর্ড।

৪৫) ১৯৭২: প্রদীপ (পি কে) বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোচিংয়ে ইস্টবেঙ্গলের অন্যতম সেরা মরসুম। অধিনায়ক হিসেবে দারুণ খেলেন সুধীর কর্মকার। এই বছরেই ডুরান্ডে বিবি স্টার দলকে ১০-০ হারায় ইস্টবেঙ্গল।

৪৬) ১৯৭২: একটিও গোল না খেয়ে কলকাতা লিগ জয়ের নজির।

৪৭) ১৯৭৩: শিল্ড জয় উত্তর কোরিয়ার পিয়ং ইয়ং সিটি ক্লাবকে হারিয়ে।

৪৮) ১৯৭৩: এ বার লাল-হলুদ শিবিরে এল পাঁচটি ট্রফি। যার মধ্যে রয়েছে কলকাতা লিগ, আইএফএ শিল্ড, রোভার্স, ডিসিএম ও বরদলই। অধিনায়ক ছিলেন স্বপন সেনগুপ্ত।

৪৯) ১৯৭৩: ডিসিএম ট্রফি জয় ডক রো গ্যাং-কে হারিয়ে।

৫০) ১৯৭৪: এ বারও লিগ, শিল্ড ও ডিসিএম জয়। সমরেশ চৌধুরীর নেতৃত্বে টানা ক্লাবের পাঁচ বার লিগ জয়ের নজির।

ফুরফুরে: আড্ডার মেজাজে কপিল দেব এবং অমল দত্ত। ফাইল চিত্র

৫১) ১৯৭৫: টানা ষষ্ঠ বার কলকাতা লিগ জিতে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের টানা পাঁচ বার লিগ জয়ের রেকর্ড ভাঙল ক্লাব। চ্যাম্পিয়ন হয় সব ম্যাচ জিতে।

৫২) ১৯৭৫: আইএফএ শিল্ড ফাইনালে মোহনবাগানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক ৫-০ জয়। আজও ডার্বি ম্যাচের ইতিহাসে এটাই বৃহত্তম ব্যবধান।

৫৩) ১৯৭৫: প্রথম বার সিএবি ক্রিকেট লিগে মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল।

৫৪) ১৯৭৬: প্রথম বার সিএবি নক-আউট ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হয় ইস্টবেঙ্গল। এটাও মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে।

৫৫) ১৯৭৬: টানা পঞ্চম বার শিল্ড জয় ও প্রথম বার দার্জিলিং গোল্ড কাপ। দু’টোতেই যুগ্মবিজয়ী চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগানের সঙ্গে।

৫৬) ১৯৭৭: সব ম্যাচ জিতে কলকাতা লিগ জয়ী ইস্টবেঙ্গল।

৫৭) ১৯৭৮: ফেডারেশন কাপ জয় মোহনবাগানের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে।

৫৮) ১৯৭৮: ডুরান্ড কাপ ও বরদলই ট্রফি জয়।

৫৯) ১৯৮০: লাল-হলুদ জার্সি গায়ে প্রথম মাঠে নেমেই ঝড় তুলে দেন ইরানি বিশ্বকাপার মজিদ বিসকার ও জামশিদ নাসিরি।

৬০) ১৯৮০: ইস্টবেঙ্গল যুগ্ম ভাবে ফেড কাপ ও রোভার্স কাপ জেতে।

৬১) ১৯৮১: যুগ্ম ভাবে শিল্ড ও একক ভাবে দার্জিলিং গোল্ড কাপ জয় ক্লাবের।

৬২) ১৯৮৪: যুবভারতীর প্রথম ডার্বি। শিল্ড ফাইনালে কার্তিক শেঠের গোলে চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গল।

৬৩) ১৯৮৫: প্রথম বার একক ভাবে ফেডারেশন কাপ জয়। সঙ্গে দার্জিলিং গোল্ড কাপ।

৬৪) ১৯৮৫: কলম্বোয় এশিয়ান ক্লাব কাপের প্রাথমিক রাউন্ডে সেন্ট্রাল জ়োন গ্রুপে ইস্টবেঙ্গল চ্যাম্পিয়ন হয় পাঁচ ম্যাচে ২০ গোল করে।

৬৫) ১৯৮৭: প্রথম বার এয়ারলাইন্স কাপ জয়।

৬৬) ১৯৮৮: প্রাক্-প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী উপলক্ষে ক্লাব আয়োজিত জলসা। গাইতে এলেন সঙ্গীত সাম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর।

৬৭) ১৯৮৮: এই বছরেই ক্লাব আয়োজন করল জ্যোতিষচন্দ্র গুহ ট্রফি। যা জিতে নিল মোহনবাগান।

৬৮) ১৯৯০: শিল্ড, ডুরান্ড ও রোভার্সে চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় বার ত্রিমুকুট জয় সৈয়দ নইমুদ্দিনের কোচিংয়ে।

৬৯) ১৯৯১: দ্বিতীয় বার কোনও গোল না খেয়ে লিগ চ্যাম্পিয়ন। সঙ্গে ডুরান্ড জয়ের হ্যাটট্রিক এবং শিল্ড জয়।

৭০) ১৯৯৩: বিদেশে থেকে প্রথম ট্রফি জিতে ফিরল ইস্টবেঙ্গল। নেপালের মাটিতে ওয়াই ওয়াই কাপ জয়।

৭১) ১৯৯৩: লিগ ও ডুরান্ড জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭২) ১৯৯৫: লিগ, শিল্ড, ডুরান্ড কাপ জয়ের সঙ্গেই এয়ারলাইন্স কাপ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৩) ১৯৯৫: প্রথম বার ম্যাকডোয়েল ট্রফি জিতল ইস্টবেঙ্গল।

৭৪) ১৯৯৬: প্রথম জাতীয় লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করল ইস্টবেঙ্গল।

৭৫) ১৯৯৭: ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে যুবভারতীতে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করলেন ভাইচুং ভুটিয়া। ঐতিহাসিক ‘ডায়মন্ড ম্যাচ’-এ ৪-১ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৬) ২০০০-০১: প্রথম বার জাতীয় লিগ জয় ইস্টবেঙ্গলের।

৭৭) ২০০২-০৩: দ্বিতীয় বার জাতীয় লিগ জয়।

৭৮) ২০০৩: জাকার্তার মাটিতে আসিয়ান কাপ জয়ের গৌরব।

কারিগর: লাল-হলুদের সফল কোচ পিকে। ফাইল চিত্র

৭৯) ২০০৩: আসিয়ান ক্লাব কাপের একটি ম্যাচে ফিলিপাইন্স আর্মি একাদশের বিরুদ্ধে ডাবল হ্যাটট্রিক করেন ভাইচুং ভুটিয়া। আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলে ডাবল হ্যাটট্রিক আর কারও নেই।

৮০) ২০০৩-০৪: তৃতীয় জাতীয় লিগ জয়।

৮১) ২০০৪: ১৬তম ডুরান্ড কাপ জয়।

৮২) ২০০৪-০৫: স্যান মিগুয়েল কাপ জয়। নেপালের মাটিতে।

৮৩) ২০০৭: ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটার এলেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাব তাঁবুতে।

৮৪) ২০০৮: প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে পশ্চিম এশিয়ার কোনও দেশে গিয়ে প্রথম জয় পেল ইস্টবেঙ্গল। এএফসি কাপ গ্রুপ লিগের খেলায় জর্ডনের আল উইদাতকে হারাল ২-০।

৮৫) ২০১০: কলকাতা লিগ জয়।

৮৬) ২০১০: সপ্তম ফেড কাপ জয়।

৮৭) ২০১১: আই লিগের অ্যাওয়ে ম্যাচে হ্যালকে ৮-১ হারিয়ে এই প্রতিযোগিতায় কলকাতার বাইরে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জিতল ইস্টবেঙ্গল।

৮৮) ২০১১: কলকাতা লিগ জয়।

৮৯) ২০১১: আইএফএ শিল্ড জয়।

৯০) ২০১২: কলকাতা লিগ জয়। এই নিয়ে ৩৪বার।

৯১) ২০১২: অষ্টম ফেড কাপ ঘরে এল ইস্টবেঙ্গলের।

৯২) ২০১৩: কলকাতা লিগ জয়।

৯৩) ২০১৩: এএফসি কাপের সেমিফাইনালে প্রবেশ।

৯৪) ২০১৪: কলকাতা লিগ জয়।

৯৫) ২০১৪: ক্লাব তাঁবু সংস্কার। আধুনিক সুবিধাযুক্ত তাঁবু, জিমন্যাসিয়াম, জাকুজ়ি, মিডিয়া সেন্টার, ক্যাফেটেরিয়া ঘুরে ক্লাবকে দরাজ শংসাপত্র দিয়ে গেলেন ব্রাজিলের প্রাক্তন তারকা ফুটবলার জ়িকো।

৯৬) ২০১৫ : কলকাতা লিগ জয়।

৯৭) ২০১৫: কলকাতা লিগের ডার্বিতে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ৪-০ জয়।

৯৮) ২০১৬: তৃতীয় বার সব ম্যাচ জিতে কলকাতা লিগ জয়। টানা সাত বছর লিগ জয়ের সম্মান।

৯৯) ২০১৭: টানা আট বার কলকাতা লিগ জয়।

১০০) ২০১০-১৭: টানা আট বার কলকাতা লিগ জয়ী দলের সদস্য হলেন গুরবিন্দর সিংহ। সাত বার কলকাতা লিগ জয়ী দলে ছিলেন মেহতাব হোসেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

East Bengal East Bengal Centenary Football
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE