এবি ডি ভিলিয়ার্স। —ফাইল চিত্র।
শেষ তিন ওয়ান ডের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা দলে ফিরতে পারেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।আঙুলে চোট নিয়ে সিরিজের শুরুতেই ছিটকে গিয়েছিলেন তিনি। প্রথম তিন ম্যাচে খেলতে পারবেন না তখনই জানিয়ে দিয়েছিল টিমের মেডিক্যাল বোর্ড।
তবে, সুস্থ হয়ে চতুর্থ ম্যাচে ফিরে আসার একটা সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। কিন্তু এখনই নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। ওয়ান্ডারার্সে শনিবার ম্যাচ। তার আগে শুক্রবার অনুশীলনে তাঁকে দেখে নিয়েই সিদ্ধান্ত নেবে টিম ম্যানেজমেন্ট। এই ওয়ান্ডারার্সেই টেস্টের সময় আঙুলে চোট পেয়েছিলেন তিনি।
দলের এই অবস্থায় ডি ভিলিয়ার্সও মরিয়া খেলার জন্য। ছ’ম্যাচের সিরিজের প্রথম তিনটিই হেরে বসেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তার মধ্যে চোটের জন্য ছিটকে গিয়েছে ফাফ দু প্লেসি ও কুইন্টন ডি কক। দু’জনেই ওয়ান ডে তো বটেই টি২০ সিরিজ থেকেও ছিটকে গিয়েছেন।
আরও পড়ুন
আমার সঙ্গে অর্জুনের তুলনা করবেন না: সচিন
দু প্লেসি না থাকার দলের অধিনায়কত্ব করছেন মারক্রাম। ক্লাসেনকে নিয়ে আসা হয়েছে উইকেটের পিছনে ককের জায়গায়। ডি ভিলিয়ার্স ফিরলেও অবশ্য উইকেটের পিছনে দাঁড়াবেন না। তবে তাঁর দলে থাকাটা একটা বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে পুরো দলকে।
ভারতীয় রিস্ট স্পিনারদের বলে রীতিমতো কুপোকাঁত পুরো দক্ষিণ আফ্রিকা দল। ২৭টি উইকেটের মধ্যে ২১টিই তুলে নিয়েছেন তাঁরা।জেপি দুমিনি তো মেনেই নিয়েছেন তৃতীয় ম্যাচের পর যে তাঁদের ব্যাটসম্যানরা ভারতীয় বোলারদের বল বুঝে উঠতে পারেননি। বিশেষ করে গুগলি। এই মুহূর্তে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইনে ডি ভিলিয়ার্সকে দরকার। কারণ এই দলে স্পিনটা তিনিই সব থেকে ভাল খেলেন।
যদি ডি ভিলিয়ার্স খেলেন তা হলে হয়ত তাঁকে তিন বা চার নম্বরে ব্যাট করতে দেখা যেতে পারে। তা হলে ডুমিনিকে ব্যাটিং অর্ডারে নেমে যেতে হবে। সিরিজে বেঁচে থাকতে হলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে চতুর্থ ওয়ান ডে জিততেই হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy