—ফাইল চিত্র।
বাংলার ফুটবলে ফের অন্ধকার।
ক্লাব পর্যায়ে আই লিগ ও আই এস এলে রাজ্যের ক্লাবগুলি যেমন ট্রফি পাচ্ছে না, তেমনই সন্তোষ ট্রফির মতো রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতাতেও বাংলা দল চূড়ান্ত ব্যর্থ হচ্ছে। যে সন্তোষ ট্রফিতে সব চেয়ে বেশি বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে— সেই টুনার্মেন্টের প্রাথমিক পর্ব থেকেই এ বার ছিটকে গেল বাংলা। একরাশ লজ্জা নিয়ে।
বৃহস্পতিবার ভিলাইতে সিকিমের মতো দলের সঙ্গে ম্যাচ ড্র করে বিদায় নিতে হল বাংলাকে। শুরুতে পেনাল্টি গোলে ০-১ পিছিয়ে যাওয়ার পরে খেলার ৪০ মিনিটে ১-১ করেন বাংলার অরিজিৎ সিংহ। বিরতির আগে ম্যাচ ১-১ হওয়ার পরে ভাবা গিয়েছিল বড় দলে খেলা হীরা মণ্ডল, নরহরি শ্রেষ্ঠারা শেষ পর্যন্ত গোল করে বাংলাকে জেতাবেন। কারণ প্রাথমিক পর্ব টপকাতে এই ম্যাচে জিততেই হত। কিন্তু খেলা ড্র হওয়ায় গোল পার্থক্যে পরের পর্বে চলে যায় সিকিম। ভিলাই থেকে ফোনে কোচ বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বললেন, ‘‘এ ভাবে বিদায় নেওয়ার পর লজ্জা লাগছে কথা বলতে। সিকিমকে হারাতে পারলাম না, ভাবতেই খারাপ লাগছে। খেলোয়াড়দের কী দোষ দেব? দোষ আমার। গোল করতেই পারিনি, রেফারিংও খারাপ হয়েছে। মাঝমাঠে দাঁড়িয়ে পেনাল্টি দিচ্ছে।’’
বাংলা দল গড়তে এ বার কলকাতার প্রিমিয়ার ও বিভিন্ন লিগের দলের কোচেদের কাছ থেকে ফুটবলারদের নাম চেয়েছিল আইএফএ। সেখান থেকে ফুটবলার বেছে দল তৈরি করেছিলেন বিশ্বজিৎ। কিন্তু লাভ হয়নি। গ্রুপ পর্যায়ে বিহারের সঙ্গে কোনওক্রমে এক গোলে জেতার পরে সিকিমের সঙ্গে ড্র। বাংলার কবে শেষ এ রকম হাল হয়েছে মনে করতে পারছেন না কেউ। কেন এই হার? আইএফএ সচিব উৎপল গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, ‘‘খুব খারাপ লাগছে। দল গঠনে ত্রুটি রাখিনি। ভাল কোচ নির্বাচন করেছি। কেন এমন হল দেখতে হবে।’’ হারের পরে বাংলা কী ভাবে ফিরবে তা নিয়েও জটিলতা তৈরি হয়েছে। যে ট্রেনে আজ শুক্রবার দুপুরে বাংলার ফেরার কথা, সেটি হঠাৎ বাতিল হয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে।
চ্যাম্পিয়ন হুগলি: রাজ্য এবং আন্তঃজেলা টেবল টেনিসের দলগত বিভাগে পুরুষ এবং মহিলা বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হুগলি। আজ, শুক্রবার ব্যক্তিগত ইভেন্টে নার্সারি, ক্যাডেট, সাব-জুনিয়র, জুনিয়র, ইয়ুথ এবং সিনিয়র বিভাগের ফাইনাল হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy