খেলার মধ্যেই নাচের ছন্দে বিরাট কোহলি, রবীন্দ্র জাডেজারা। নাগপুরে কোমর দোলাতে দেখা গেল তাঁদের। —ফাইল চিত্র
ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্টের মাঝেই মাঠে পাঠান ঝড়। খেলা চলাকালীন পাঠানের গানের সুরে মাতল নাগপুরের স্টেডিয়াম। সেই গানে কোমর দোলালেন বিরাট কোহলি ও রবীন্দ্র জাডেজা। খেলার মাঝেই নাচতে দেখা গেল তাঁদের। সেই খেলার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে নেটমাধ্যমে।
খেলা চলাকালীন ওভারের বিরতিতে গান বাজার ঘটনা স্টেডিয়ামে নতুন নয়। টি-টোয়েন্টি বা এক দিনের ক্রিকেটে ওভারের মাঝে বিখ্যাত সব গান বাজে স্টেডিয়ামে। তাতে নাচতে দেখা যায় দর্শকদের। অনেক সময় ক্রিকেটাররাও কোমর দোলান। তবে টেস্টে খুব বেশি সেই ঘটনা হয় না। নাগপুরে সেটা দেখা গেল।
অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসের খেলা চলাকালীন ওভারের মাঝে পাঠানের ‘ঝুমে জো পাঠান’ বাজতে শুরু করে। তখনই দেখা যায়, কোহলি শাহরুখের মতো করে নাচছেন। তাঁকে দেখে সেই একই কায়দায় নাচতে দেখা যায় জাডেজাকে। তাঁদের দেখে বাকি ক্রিকেটাররা হাসতে থাকেন। এই ঘটনার ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।
Kohli & Jadeja doing jhoome jo pathaan step? 😂❤️ #INDvsAUS #pathaan #ShahRukhKhan𓀠 #ViratKohli𓃵 #RavindraJadeja pic.twitter.com/089U6NjOwg
— Aarush Srk (@SRKAarush) February 11, 2023
আড়াই দিনে ম্যাচ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও নাগপুরের পিচ ঘিরে বিতর্ক থামছে না। খেলা তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাওয়ায় নাগপুরেই অনুশীলনের পরিকল্পনা করেছিল অস্ট্রেলিয়া। দু’দিন সেখানে অনুশীলন করে তার পরে দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল প্যাট কামিন্সদের। কিন্তু তাতে জল ঢেলে দিয়েছেন নাগপুরের মাঠকর্মীরা।
নাগপুরে থাকা অস্ট্রেলিয়ার সাংবাদিকরা জানিয়েছেন, খেলা শেষ হয়ে যাওয়ার পরে সেই পিচেই অনুশীলন করার কথা ভেবেছিল অস্ট্রেলিয়া। পরের টেস্টগুলিতে ঘূর্ণি সামলাতে এই পরিকল্পনা করেছিল তারা। কিন্তু খেলা শেষ হওয়ার পরে নাকি নাগপুরের দু’টি প্রধান পিচ ও অনুশীলনের জন্য ব্যবহৃত হওয়া পিচগুলিতে জল ঢেলে দিয়েছেন মাঠকর্মীরা। তার ফলে অনুশীলন করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়ার সাংবাদিকদের আরও অভিযোগ, ম্যাচ শেষ হওয়ার পরে অস্ট্রেলিয়া দল অনুরোধ করেছিল, পিচে যাতে জল না দেওয়া হয়। তার পরেও নাকি সেই অনুরোধ রাখা হয়নি। তার ফলে রবিবার অস্ট্রেলিয়া দল অনুশীলন করতে পারেনি। সোমবার পিচের কী পরিস্থিতি সেটা খতিয়ে দেখে তারা সিদ্ধান্ত নেবে যে সোমবার নাগপুরে থেকে মঙ্গলবার দিল্লি যাবে, নাকি সোমবারই দিল্লি চলে যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy