কেএল রাহুল। ছবি: পিটিআই।
কেএল রাহুলের অর্ধশতরানের সৌজন্যে প্রথম দিনের শেষে ১২১-২ তুলল ভারত। এখনও পিছিয়ে ৪১ রানে।
অহমদাবাদে অনেক বছর ধরে আইপিএল খেলছেন। সেই চেনা মাঠও কাজে লাগাতে পারলেন না সুদর্শন। চেজ়ের বলে খারাপ শট খেলে আউট হলেন। স্টাম্প লক্ষ্য করে আসা বলে আড়াআড়ি ব্যাট চালাতে গিয়ে ফস্কালেন। বল পায়ে লাগল। এতটাই পরিষ্কার এলবিডব্লিউ যে রিভিউ চাইতেই হল না।
স্কোর ৯৪-২।
প্রথম উইকেট হারাল ভারত। সিলেসের বল অফসাইডে খেলতে গিয়ে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি। ৩৬ রানে আউট হলেন।
স্কোর ৬৮-১।
শুরুটা ধীরে করলেও আস্তে আস্তে হাত খুলছেন ভারতের ওপেনারেরা। যশস্বী এবং রাহুল বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি মেরেছেন ইতিমধ্যেই।
স্কোর ৬৮-০।
অহমদাবাদে বেশি ক্ষণ বৃষ্টি হল না। থেমে গিয়ে হালকা রোদও উঠেছে। তৃতীয় সেশনের খেলা শুরু হল।
স্কোর ৩০-০।
তৃতীয় সেশনের খেলা বন্ধ করে দিতে হল। কভার এনে আগে ঢাকা হয়েছে পিচ। এর পর পুরো মাঠ ঢাকার তোড়জোড় চলছে। এখনও ভারতের উইকেট পড়েনি।
স্কোর ২৩-০।
কোনও রকমের তাড়াহুড়োয় যাচ্ছেন না ভারতের দুই ওপেনার যশস্বী এবং রাহুল। ঠান্ডা মাথায় সময় নিয়ে খেলছেন তারা। এখনও পর্যন্ত একটিও আউটের সুযোগ পায়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজ়।
স্কোর ২৩-০।
দুটি সেশন হওয়ার আগেই প্রথম ইনিংস শেষ হয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ়। ১৬২ তুলল তারা। শেষ উইকেটটি নিলেন কুলদীপ। রিভার্স সুইপ করতে গিয়েছিলেন ওয়ারিকান। বল গ্লাভসে লেগে জুরেলের হাতে জমা পড়ে। রিভিউ নিয়েও বাঁচলেন না ওয়ারিকান।
এ বার জোহান লেনকে ফিরিয়ে দিলেন বুমরাহ। ইয়র্কার না হলেও বুমরাহের এই বলের কোনও উত্তর ছিল না লেনের কাছে। তাঁর দুটি স্টাম্প ছিটকে গেল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের হয়ে একাই লড়াই করার চেষ্টা করছিলেন গ্রিভস। বুমরাহের ইয়র্কারে সেই ইনিংস শেষ হল তাঁর। এশিয়া কাপের ফাইনালে হ্যারিস রউফকে যে ভাবে আউট করেছিলেন, সেই একই বলে গ্রিভসকে ফেরালেন বুমরাহ।
স্কোর ১৫০-৮।
ওয়াশিংটনের বল সামনে এগিয়ে খেলতে গিয়েছিলেন পিয়েরে। বল লাগে প্যাডে। আম্পায়ার আউট দেন। রিভিউ নিয়েও লাভ হল না। আউট হলেন পিয়েরে।
স্কোর ১৪৪-৭।
ভারতকে সমস্যায় ফেলছিলেন চেজ়। তাঁকেও ফিরিয়ে দিলেন সিরাজ। অফস্টাম্পের বাইরে পড়ে বল ঘুরল। চেজ়ের ব্যাট ছুঁয়ে তা জমা পড়ল উইকেটকিপার জুরেলের হাতে।
স্কোর ১০৯-৬।
মধ্যাহ্নভোজের আগেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের অর্ধেক ব্যাটারেরা সাজঘরে।
স্কোর ৯০-৫।
কুলদীপের বলে এগিয়ে গিয়ে খেলতে গিয়েছিলেন হোপ। ঘূর্ণি বুঝতেই পারেননি। বোল্ড হয়ে গেলেন তিনি। জুটি ভাঙল ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের। পাঁচ উইকেট হারাল তারা।
প্রথম ঘণ্টাতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের চার ব্যাটার সাজঘরে ফিরলেন। সিরাজের বলে ড্রাইভ করতে গিয়েছিলেন অ্যাথানেজ়। বল জমা পড়ল স্লিপে থাকা রাহুলের হাতে। বোঝাই যাচ্ছে, এই বোলিংয়ের সামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের দাঁড়ানো মুশকিল।
স্কোর ৪২-৪।
অফস্টাম্পের বাইরে থাকা সিরাজের বল ছেড়ে দিতে গিয়েছিলেন কিং। মিডল স্টাম্প ভেঙে দিল বল। কিং ফিরলেন ১৩ রানে।
স্কোর ৩৯-৩।
২০ রানে ২ উইকেট হারাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ়। বুমরাহের বল ক্যাম্পবেলের ব্যাট ছুঁয়ে জুরেলের হাতে গিয়েছিল। আম্পায়ার আউট দেননি। বুমরাহ এবং কিপারের সঙ্গে পরামর্শের পর হাসতে হাসতে ডিআরএস নেন শুভমন। বেশ কিছু ক্ষণ সময় নেওয়ার পর তৃতীয় আম্পায়ার জানালেন, ক্যাম্পবেল আউট।
সিরাজের বলে জুরেলের হাতে ক্যাচ দিলেন ত্যাগনারায়ন চন্দ্রপল। প্রথম উইকেট পড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের।
স্কোর ১২-১।
স্কোয়্যার লেগে বল ঠেলে রান নিতে গিয়েছিলেন ক্যাম্পবেল। নীতীশের থ্রো সরাসরি উইকেটে লাগলে আউট হতে পারত।
যশস্বী জয়সওয়াল, লোকেশ রাহুল, সাই সুদর্শন, শুভমন গিল, ধ্রুব জুরেল, রবীন্দ্র জাডেজা, ওয়াশিংটন সুন্দর, নীতীশ রেড্ডি, কুলদীপ যাদব, জসপ্রীত বুমরাহ ও মহম্মদ সিরাজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy