Advertisement
০১ মে ২০২৪
Mohammed Shami

বিশ্বকাপ ট্রফির উপর পা, অস্ট্রেলিয়ার মার্শের কড়া নিন্দা শামির, কী বললেন ২৪ উইকেট নেওয়া বোলার?

বিশ্বকাপ ফাইনালের পরের দিনই বিতর্ক তৈরি করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার মিচেল মার্শ। সাজঘরে বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবি পোস্ট করেছিলেন তিনি। তাঁর কড়া নিন্দা করলেন মহম্মদ শামি।

cricket

মার্শের এই ছবি নিয়েই চলছে বিতর্ক। — ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:৩১
Share: Save:

বিশ্বকাপ ফাইনালের পরের দিনই বিতর্ক তৈরি করেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার মিচেল মার্শ। সাজঘরে বিশ্বকাপের ট্রফির উপরে পা তুলে রাখার ছবি পোস্ট করেছিলেন তিনি। অনেকেই তাঁর নিন্দা করেছিলেন। সেই তালিকায় যুক্ত হলেন মহম্মদ শামিও। ভারতের পেসার কড়া নিন্দা করেছেন এমন আচরণের। তাঁর মতে, যে ট্রফি লোকে মাথায় তুলে রাখতে চায়, তার এমন অবমাননা ঠিক নয়।

এক সাক্ষাৎকারে শামি বলেছেন, “আমি ছবিটা দেখে খুব কষ্ট পেয়েছি। এই ট্রফির জন্যে গোটা বিশ্বের এত দেশ লড়াই করে। এই ট্রফিকে সবাই মাথার উপর তুলে ধরতে চায়। সেই ট্রফির উপরেই পা রাখার ছবি কখনওই আমাকে খুশি করতে পারে না।” প্রকাশ্যেই মার্শের আচরণের নিন্দা করেছেন শামি।

প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপ জেতার পরে দলের উল্লাসের বেশ কয়েকটি ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে দেন কামিন্স। সেখানেই একটি ছবিতে দেখা যায়, তুরীয় মেজাজে দু’টি পা ট্রফির উপর তুলে হাসিমুখে বসে রয়েছেন মার্শ। হাতে রয়েছে পানীয়ের বোতল। বাঁ হাত মুষ্টিবদ্ধ। ভাবখানা এমন, কেমন দিলাম! এই ছবি নিয়েই শুরু হয়েছিল সমালোচনা।

সাধারণত বিশ্বকাপ জেতার পরে ট্রফিতে চুমু খেতে দেখা যায় খেলোয়াড়দের। সেটা যে খেলাই হোক না কেন, ট্রফির প্রতি একটা আলাদা আবেগ, আলাদা মর্যাদা থাকে। ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ জেতার পরে ট্রফিকে বুকে জড়িয়ে ঘুমিয়েছিলেন লিয়োনেল মেসি। কাছছাড়া করতে চাননি। সেই ট্রফির উপর দু’পা তুলে কি মার্শ বোঝাতে চেয়েছিলেন, বিশ্বকাপ জেতাটা জলভাত হয়ে গিয়েছে। তাই আর আলাদা কোনও আবেগ কাজ করে না তাঁর। মার্শের এই কাজের পরে সমাজমাধ্যমে তাঁর সমালোচনা শুরু হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE