দু’টি ম্যাচ তাদের জিততেই হবে, সেই সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক অঙ্ক। —ফাইল চিত্র
ইডেনে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে হেরে কলকাতা নাইট রাইডার্স বেশ চাপে। প্লে-অফে ওঠার লড়াইয়ে অনেকটাই পিছিয়ে পড়ল কলকাতা। কিন্তু এখনও সব আশা শেষ হয়নি। কলকাতার এখনও প্লে-অফে ওঠার সুযোগ রয়েছে। বাকি দু’টি ম্যাচ তাদের জিততেই হবে, সেই সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক অঙ্ক।
কলকাতার শেষ দু’টি ম্যাচ চেন্নাই সুপার কিংস এবং লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে রয়েছে। এই দুই দলই এ বারের আইপিএলে ছন্দে রয়েছে। চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে চেন্নাইয়ে এবং লখনউয়ের বিরুদ্ধে কলকাতায় খেলবে কেকেআর। এই দুই ম্যাচ জিতলে কলকাতা ১৪ পয়েন্টে পৌঁছতে পারে। সেই সঙ্গে অপেক্ষা করতে হবে লখনউ তাদের শেষ তিনটি ম্যাচেই হেরে যাক। ক্রুণাল পাণ্ড্যদের ম্যাচ বাকি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং কলকাতার বিরুদ্ধে। এর মধ্যে কলকাতা জিতলেও হায়দরাবাদ এবং মুম্বইয়ের দিকেও জয়ের আশা নিয়ে থাকতে হবে।
শুধু এতেই হবে না, কেকেআরকে অপেক্ষা করতে হবে মুম্বই, গুজরাত এবং চেন্নাই যাতে সব ম্যাচ জেতে। এই তিন দল নিজেদের সব ম্যাচ জিতলে অনায়াসে প্লে-অফে উঠে যাবে। মুম্বইয়ের ম্যাচ বাকি লখনউ, গুজরাত এবং হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে। তাদের কাছেও সুযোগ রয়েছে ১৪ পয়েন্টে পৌঁছে যাওয়ার।
কলকাতা একা নয়, প্লে-অফে ওঠার দৌড়ে রয়েছে লখনউ, মুম্বই, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর, রাজস্থান রয়্যালসও। এই দলগুলিকেও নিজেদের ম্যাচ হারতে হবে। বেঙ্গালুরুর ম্যাচ বাকি রাজস্থানের বিরুদ্ধেই। অর্থাৎ এই দুই দলের একটি দল দু’পয়েন্ট পাবেই। রাজস্থান তাই ১৪ পয়েন্টে যেতেই পারে। সে ক্ষেত্রে শেষ দু’টি ম্যাচে নাইটদের নেট রানরেট অনেকটাই বাড়িয়ে নিতে হবে। সেটাই হবে নাইটদের প্রথম লক্ষ্য। একাধিক দলের ১৪ পয়েন্টে পৌঁছে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই লড়াই হবে নেট রানরেটে। ১২ ম্যাচ শেষে ১০ পয়েন্ট নিয়ে নাইটদের রানরেট -০.৩৫৭। তাই আইপিএলের প্লে-অফ থেকে কার্যত ছিটকেই গেলেন নীতীশ রানারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy