ব্যাট করছেন ব্রেন্ডন ম্যাকালাম। ছবি: পিটিআই।
গুজরাত ১৭৬/৪ (২০ ওভার)
মুম্বই ১৭৭/৪ (১৯.৩ ওভার)
ঘরের মাঠে সহজ জয় ছিনিয়ে নিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। তিন বল বাকি থাকতেই চার উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে গেল মুম্বই।
আইপিএল-এ এদিন লড়াই ছিল লিগ তালিকার দু’য়ের সঙ্গে সাতের। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে টস জিতে গুজরাতকেই ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। কিন্তু মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে দ্রুত রান তুলে বড় রানের টার্গেট রাখতে ব্যর্থ গুজরাত লায়ন্স। ওপেন করতে এসে কোনও রান না করেই প্যাভেলিয়নে ফিরে যান ডোয়েন স্মিথ। খেলেন মাত্র দু’বল। আর এক ওপেনার ব্রেন্ডন ম্যাকালাম কিন্তু শুরু থেকেই হাল ধরেন দলের। তাঁর ব্যাট থেকেই আসে সর্বোচ্চ ৬৪ রান। উল্টোদিকে কখনও সুরেশ রায়না তো কখনও ঈশান কিষান। কিন্তু কেউই শেষ পর্যন্ত ভরসা দিতে পারেননি। ৪৪ বলে ম্যাকালামের ৬৪ রানের ইনিংস সাজানো ছিল ছ’টি বাউন্ডারি ও তিনটি ওভার বাউন্ডারিতে।
আরও খবর: ভারতীয় ফুটবল দলে আমেরিকার নমিত
সঙ্গে কখনও রায়নার ২৮ তো কখনও ঈশানের ১১ তেমনভাবে ভরসা দিতে না পারলেও শেষ বেলায় পাঁচ নম্বরে নেমে ম্যাকালামের পরে দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন দীনেশ কার্তিক। তাঁকে সঙ্গ দেন জেসন রয়। ২৬ বলে ৪৮ রান তকরে অপরাজিত থাকেন দীনেশ কার্তিক। ৭ বল খেলে ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন রয়। শুরুটা নড়বড়ে হলেও শেষে বেশ কিছুটা রান তুলতে সক্ষম হয় গুজরাত। ১৭৬ রানে শেষ হয় লায়ন্সদের ইনিংস। মুম্বইয়ের হয়ে জোড়া উইকেট নেন ম্যাকক্লেনাঘান। একটি করে উইকেট মালিঙ্কা ও হরভজন সিংহর।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৯.৩ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় মুম্বই। ওপেন করতে নেমে পার্থিব পটেল কোনও রান না করেই ফিরে যান প্যাভেলিয়নে। আর এক ওপেনার জোস বাটলার আউট হন ২৬ রান করে। এর পর মুম্বইকে জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে যেতে ক্রিজে নামেন নীতিশ রানা ও রোহিত শর্মা। রানা আউট হন ৫৩ রান করে। রোহিতের ব্যাট থেকে আসে অপরাজিত ৪০ রান। কেরন পোলার্ডের ৩৯এ বাজিমাত শেষ বেলায়। গুজরাতের হয়ে জোড়া উইকেট নেন টাই। একটি করে উইকেট প্রভীন কুমার ও মুনাফ পটেলের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy