জয়ের রান এল গৌতম গম্ভীরের ব্যাট থেকেই। ছবি: পিটিআই।
পঞ্জাব ১৭০/৯ (২০ ওভার)
ফাটকাটা ভাগ্যিস খেলেছিলেন নাইট অধিনায়ক। না হলে কী আর বোঝা যেত সেই ফাটকাতেই ঘুরে যাবে কেকেআর-এর ভাগ্য। উমেশ যাদবকে ফিরেই নামিয়ে দেওয়ার সাহস তো দেখিয়েইছিলেন। সঙ্গে বড় সাহজ দেখালেন সুনীল নারিনকে ওপেনিংয়ে নামিয়ে। দুই বাজিতে ঘরের মাঠে জয়ের ফিরল কলকাতা নাইট রাইডার্স। বল হাতে দারুণ শুরুর মান রেখে গেল ব্যাটিংও। যার ফল ২১ বল বাকি থাকতেই পঞ্জাবকে আট উইকেটে হারিয়ে দিল গম্ভীর অ্যান্ড ব্রিগেড। কিংস একাদশ পঞ্জাবকে নির্ধারিত ওভারে ১৭০ রানে আটকে দিয়েছিলেন কেকেআর-এর বোলাররা। চোট সারিয়ে ফিরেই দারুণ সফল পেসার উমেশ যাদব। তাঁর বলেই বাজিমাত কলকাতার। আর ব্যাট হাতে আবারও অধিনায়কচিত ইনিংস খেলে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিলেন গৌতম গম্ভীর। ৪৯ বলে ৭২ রান করে অপরাজিত থাকলেন তিনি। তাঁকে ব্যাট হাতে যোগ্য সঙ্গত দিয়ে গেলেন সুনীল নারিন (৩৭), উথাপ্পা (২৬) ও মনীশ পাণ্ড্য (২৫)।
আরও খবর: সেনাকে এক চড়ের বদলা হোক ১০০ জেহাদি খুন! টুইট গম্ভীরের
উমেশ যাদবকে সতীর্থদের শুভেচ্ছা।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন গৌতম গম্ভীর। প্রথমে ব্যাট করে ১৭০ রানের মধ্যে পঞ্জাবের হয়ে ব্যাক্তিগত সর্বোচ্চ রান মাত্র ২৮। যা থেকে প্রমাণ ব্যাট হাতে সেই চমক দেখাতে ব্যর্থ প্রীতির ছেলেরা। ওপেন করতে এসে হাশিম আমলা ২৫ ও মনন ভোরা ২৮ রান করে ফিরে যান প্যাভেলিয়নে। এর পর মার্কাস মরিস মাত্র ন’রান করেই ফিরে যান। বাকি কেউই দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরতে পারেননি। ম্যাক্সওয়েল ২৫, ডেভিড মিলার ২৮, ঋদ্ধিমান সাহা ২৫ করে আউট হন। এই তিনজনকেই ফেরান উমেশ যাদব। তার পর কোনও রান না করেই সেই উমেশের বলেই প্যাভেলিয়নে ফেরেন অক্ষর পটেল। মোহিত শর্মা (১০) ও বরুণ অ্যারন (৪)কে প্যাভেলিয়নে ফেরান ওকস। ন’উইকেট হারিয়ে পঞ্জাবের সংগ্রহ শেষ পর্যন্ত ১৭০। কলকাতার হয়ে উমেশের চার উইকেটের পাশাপাশি জোড়া উইকেট নেন ক্রিস ওকস। একটি করে উইকেট সুনীল নারিন, পীযুশ চাওলা ও গ্র্যান্ডহোম।
ব্যাট করতে নেমেছে কলকাতা। লিনের অবর্তমানে গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছেন সুনীল নারিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy