Advertisement
১৩ মে ২০২৪
Rinku Singh

রিঙ্কুর ভূতের ভয়! ছ’বার বাঁদরের কামড় খেয়েছিলেন কেকেআর ব্যাটার, জানালেন নিজেই

পাঁচ বলে পাঁচ ছক্কা মারলেও ভূতের ভয় পান রিঙ্কু সিংহ। একটি বাঁদর তাঁকে ছ’বার কামড়েছিল। ইডেনে দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচের আগে নিজেই জানালেন কেকেআর ব্যাটার।

cricket

রিঙ্কু সিংহ। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ১৮:৩১
Share: Save:

গত বার গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে শেষে পাঁচ বলে পাঁচটি ছক্কা মেরে নায়ক হয়ে উঠেছিলেন রিঙ্কু সিংহ। তার পর থেকে ভারতীয় ক্রিকেটে পরিচিতি বেড়েছে তাঁর। ব্যাট হাতে বোলারদের শাসন করলেও ভূতের ভয় পান রিঙ্কু। একটি বাঁদর তাঁকে ছ’বার কামড়েছিল। ইডেনে দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচের আগে নিজেই জানালেন কেকেআর ব্যাটার।

একটি সাক্ষাৎকারে মুখ খুলেছেন রিঙ্কু। তিনি জানিয়েছেন, কেউ যদি ভূতের গল্প করেন তা হলে রাতে একা ঘুমোতে পারেন না। রিঙ্কু বলেন, “আমি ছোটবেলায় একা ঘুমোতে পারতাম না। এখনও যদি কেউ ভূতের গল্প করে তা হলে আমি একা ঘুমোতে পারি না। খুব ভয় লাগে। এখন আমাকে রাতে একা ঘুমোতে হলে ঘরের লাইট জ্বালিয়ে রাখি।”

ছোটতে এক বার বাড়িতে বাঁদরের কামড় খেয়েছিলেন রিঙ্কু। একটি বাঁদরই ছ’বার কামড়েছিল তাঁকে। রিঙ্কু বলেন, “ছোটতে আমাদের গ্রামে প্রায়ই বাঁদরের উৎপাত হত। এক বার আমি বাড়ির বাইরে বসেছিলাম। একটা বাঁদর এসে আমাকে কামড়েছিল। এক বার নয়, ছ’বার। আমাকে ইঞ্জেকশন নিতে হয়েছিল। আমার মনে হয়, বাঁদরটা আমাকে ভালবেসে ফেলেছিল। সেই কারণে এত বার কামড়েছিল।” নিজের কথায় নিজেই হেসে ফেলেন রিঙ্কু।

গত বার পাঁচ ছক্কার কারণে শিরোনামে এসেছিলেন রিঙ্কু। তাই যত বার তিনি কথা বলেন উঠে আসে ছয় ছক্কার প্রসঙ্গ। এই সাক্ষাৎকারেও তিনি বলেন, “আমি যখন ব্যাট করতে নেমেছিলাম, ঠিক মতো মারতে পারছিলাম না। শেষ ওভারে ২৯ রান দরকার ছিল। তখন ভেবে নিয়েছিলাম, যা হবে হোক, ছক্কা মারতেই হবে। তিন নম্বর ছক্কা মারার পরে বুঝে গিয়েছিলাম, পরের দুটোতেও মারতে পারব। সেটাই হয়েছে। সেই ম্যাচে ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। তাই জিতেছিলাম।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Rinku Singh IPL 2024 KKR
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE