কলকাতার পক্ষ থেকে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়, সেখানে দেখা যায় কামিন্সের মুখে কেক লাগানো।
আইপিএলের ইতিহাসে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে কেকেআরের রেকর্ড সবথেকে খারাপ। তবে প্রথম সাক্ষাতে রোহিত শর্মার দলকে হারিয়েছিলেন শ্রেয়স আয়াররা।
জয় নিয়মিত না এলেও একটি ব্যাপারে কেকেআর চলতি মরসুমে অত্যন্ত ধারাবাহিক। তা হল, ঘন ঘন দল বদলানো।
যে চেন্নাই একটা সময় পর্যন্ত জিততেই পারছিল না, সেই চেন্নাইও পয়েন্ট তালিকায় টপকে গেল কলকাতাকে। অথচ কলকাতা প্রতিযোগিতার শুরুর দিকে ছিল একে।
বেঙ্কটেশের ছন্দে না থাকা কলকাতার জন্য বড় ক্ষতি বলে মনে করছেন ম্যাকালাম। গত বার তাঁর বিধ্বংসী ব্যাটিং বিপক্ষকে নাজেহাল করেছিল।
স্বপ্ন সত্যি হওয়া কঠিন। পরের তিনটি ম্যাচ জিতলেও কলকাতাকে বসে থাকতে হবে বাকিদের হারের অপেক্ষায়।
কলকাতার তিন বিপজ্জনক ব্যাটারকে পর পর সাজঘরে পাঠিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করলেন আবেশ। তাঁর বোলিংয়ের কোনও জবাব দিতে পারেননি কলকাতার ব্যাটাররা।
লখনউয়ের কাছে বড় ব্যবধানে হেরেছে কেকেআর। এই হারের সঙ্গে কলকাতার প্লে-অফে ওঠার স্বপ্ন প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে।
লখনউ সুপার জায়ান্টসের কাছে ৭৫ রানে হারল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কেন হারল কলকাতা? পাঁচ কারণ খুঁজল আনন্দবাজার অনলাইন।
অধিনায়ক কেএল রাহুলের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিং পরিবর্তন এবং রানের গতি কমিয়ে দেওয়াই ম্যাচের সেরা চাল হিসেবে বিবেচিত হল।