—ফাইল চিত্র।
প্রত্যাশা মতোই এএফসি কাপের নকআউট পর্বে গেল গত বারের রানার্স বেঙ্গালুরু এফসি। ঘরের মাঠ কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে এ দিন সুনীল ছেত্রীর গোলে মলদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশনকে।
অন্য দিকে, বৃষ্টিবিঘ্নিত ঢাকায় মরসুমের শেষ ম্যাচে আবাহনীর সঙ্গে ১-১ ড্র করে মরসুম শেষ করল মোহনবাগান। এক গোলে পিছিয়ে থেকে ম্যাচের শেষ লগ্নে পেনাল্টি থেকে সঞ্জয় সেনের দলের হয়ে সমতা ফেরান ইউসা কাতসুমি।
টানা তিন বছর এএফসি কাপের নক আউটে যেতে গেলে এ দিন মাজিয়াকে হারাতেই হত বেঙ্গালুরুর। ফেডারেশন কাপে পেশির চোটে না খেলতেও পারলেও মঙ্গলবারই বেঙ্গালুরুর স্প্যানিশ কোচ আলবের্তো রোকা আভাস দিয়েছিলেন চোট সেরে গিয়ে সুনীল ছেত্রীর। এএফসি কাপে গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচের জন্য তৈরি তাঁর অধিনায়ক সুনীল। তবে এ দিন মাজিয়ার বিরুদ্ধে প্রথমার্ধ খুব ভাল খেলতে পারেনি বেঙ্গালুরু। প্রথমার্ধ গোল শূন্য থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ফ্রিকিক থেকে বেঙ্গালুরুকে জয়ের গোল উপহার দেন সুনীল ছেত্রী। এ দিনের জয়ের ফলে বেঙ্গালুরু এবং মাজিয়া দু’দলেরই পয়েন্ট দাঁড়াল ১২। কিন্তু মাজিয়ার বিরুদ্ধে হোম ও অ্যাওয়ে দু’পর্বে জেতার সুবাদেই নকআউটে চলে গেল বেঙ্গালুরু।
অন্য দিকে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে মোহনবাগান-আবাহনী ম্যাচ শুরু হওয়ার পরেই প্রবল ঝড়-বৃষ্টির জন্য খেলা বন্ধ ছিল এক ঘণ্টা। কিন্তু এর পরে খেলা শুরু হলে বাংলাদেশের দলটিকে এগিয়ে দেন সানডে চিজোবা। এই গোলের পরেই পেনাল্টি পেয়েছিল আবাহনী। কিন্তু সেই পেনাল্টি থেকে গোল করতে পারেননি আবাহনীর জোনাথন ব্রাউন। ৮১ মিনিটে আবাহনী বক্সে মামুন ফাউল করলে সিঙ্গাপুরের রেফারি সুখবীর সিংহ পেনাল্টি দেন। যেখান থেকে গোল করতে ভুল করেননি সবুজ-মেরুন শিবিরের জাপানি স্ট্রাইকার ইউসা কাতসুমি। এ দিন ড্রয়ের ফলে ‘ই’ গ্রুপে তৃতীয় হয়ে শেষ করল মোহনবাগান। আবাহনী চতুর্থ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy