দল বেঁধে মঙ্গলবার ক্লাব তাঁবুতে এসে ক্লাব কর্তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে শাস্তি বাঁচালেন বিতর্কে জড়ানো মেহতাব হোসেন, অর্ণব মণ্ডল-সহ ছয় ফুটবলার ও এক সহকারী কোচ।
কর্তাদের নির্দেশে সাংবাদিক সম্মেলন করতে হল সবাইকে। ডার্বি হারের পর কটকের হোটেল থেকে বেরিয়ে যেভাবে তাঁরা অসংরক্ষিত কামরায় ট্রেনে চড়ে এসেছেন সেটা অন্যায় হয়েছেন, মানলেন প্রকাশ্যেই। এতে ক্লাবের সম্মান নষ্ট হয়েছে, সেটাও স্বীকার করলেন।
দেশের দুই সেরা ফুটবলার অর্ণব ও মেহতাবের মুখ থেকে বেরোল, ‘‘ডার্বি হেরে এতটাই হতাশ ছিলাম যে ভাল-মন্দ ভুলে গিয়েছিলাম। তখন মাথা কাজ করেনি। ভবিষ্যতে আর এ রকম হবে না। ক্লাবের কাছে আমরা ক্ষমা চেয়েছি।’’ যদিও ট্রেন ধরা নিয়ে নাটক চলছিল ডার্বি হারের পর এবং অর্ণবরা ফেরার চেষ্টা শুরু করছিলেন নিজেদের উদ্যোগে। ‘মাথা কাজ করছিল না’-র যুক্তি তাই বিস্ময়কর। তবে ক্লাবের হাত থেকে ফুটবলারদের বাঁচাটা সহজ হয়ে গেল দলের সঙ্গে যাওয়া প্রাক্তন ফুটবলার মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য তাঁদের পাশে দাঁড়ানোয়।