গত মঙ্গলবার বাবা ধর্মেন্দ্রের অস্থি বিসর্জন দিতে হরিদ্বারে গিয়েছিলেন সানি দেওল ও ববি দেওল। সেখানে হর কী পৌড়ী ঘাটে ধর্মেন্দ্রের অস্থি ভাসিয়ে ফিরে আসার পথে ছবিশিকারিদের সঙ্গে রীতিমতো বচসায় জড়ান সানি। যদিও খবর, সানি কিংবা ববির কেউই নিজের হাতে বাবার অস্থি বিসর্জন দেননি। কেন?
হরিদ্বারে পৌঁছে একটি হোটেলে একটা দিন ছিলেন ধর্মেন্দ্রের দুই ছেলে। তার পর ঘাটে গিয়ে হিন্দু রীতি মেনেই অভিনেতার অস্থি বিসর্জন ও পিণ্ডদান করা হয়। গোটা উপাচার করেন ধর্মেন্দ্রের বড় নাতি কর্ণ দেওল। যে পুরোহিত সমস্ত নিয়ম পালন করান তিনি বলেন, ‘‘সানি ও ববির কিছু অসুবিধা থাকার কারণে অস্থি বিসর্জন দেন সানিপুত্র কর্ণ। তবে পিণ্ডদানের প্রক্রিয়ার সময় উপস্থিত ছিল গোটা পরিবার।’’
এই পরিবারের মধ্যে হেমা মালিনী ও তাঁর দুই মেয়ে অবশ্য ছিলেন না। বাবার অস্থি বিসর্জন দিয়ে ফেরার সময় আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন ববি। অন্য দিকে সানি তাঁর পরিবারের গোপনীয়তা বজায় রাখতে চেয়ে বার বার বচসায় জড়িয়েছেন ছবিশিকারিদের সঙ্গে। আগামী ৮ ডিসেম্বর অভিনেতার ৯০ বছরের জন্মদিন। প্রতিবারের মতো এ বারও জন্মদিন পালন করা হবে। ধর্মেন্দ্রের পরিবারের তরফ থেকে তাঁর অনুরাগীদের আহ্বান জানানো হয়েছে এই বিশেষ দিন পালনের জন্য। অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে অভিনেতার খামারবাড়িতে, যেখানে সাধারণ মানুষের প্রবেশ অবাধ।