মোনাকো ৩ (লোতিন, ফাবিয়ানো, বাকায়োকো)
মানচেস্টার সিটি ১ (সেন)
প্রথম লেগের ফল ম্যানচেস্টার সিটি ৫-৩ মোনাকো (মোট ফল ৬-৬)
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় হয়ে গেল পেপ গুয়ার্দিওয়ালার ম্যান সিটির। তিনটি অ্যাওয়ে গোল নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেল মোনাকো। যেখানে ম্যান সিটির অ্যাওয়ে গোল মাত্র এক। আগের দিনই বিশ্ব ফুটবলকে চমকে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছিল লেস্টার সিটি। এ বার সেই তালিকায় নাম লিখিয়ে ফেলল মোনাকোও। তাও আবার ম্যানচেস্টার সিটির মতো দলকে ছিটকে দিয়ে। ম্যাচ শেষের ১৩ মিনিট আগে বুকায়োকোর গোলে বাজিমাত মোনাকোর।
আরও খবর: যুব বিশ্বকাপ নিয়ে ভারতের ছয় শহরে ঘুরবেন তারকারা
হেরে ধরাশায়ী সার্জিও আগুয়েরো।
বুধবার গভীর রাতে ৫-৩ গোলে এগিয়ে থেকেই মোনাকোর ঘরের মাঠে ফিরতি লেগে খেলতে নেমেছিল ম্যানচেস্টার সিটি। যদিও অ্যাওয়ে ম্যাচের তিন গোলই ভরসা ছিল মোনাকোর। জিততে হলে দরকার ছিল আরও তিন গোল। আর ম্যান সিটিকে আটকে দেওয়া। শুরু থেকেই তাই-ই করল মোনাকো। আক্রমণের শুরু ম্যাচের সাত মিনিট থেকেই। য়খন নিশ্চিত গোলে সুয়োগ আটকে দেন সিটি কিপার। তাতে অবশ্য কোনও সুরাহা হয়নি। এক মিনিটের মধ্যেই ফিরতি লেগের প্রথম গোল করে আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে পৌঁছে যায় মোনাকো। যে কেলিয়ান এমবাপে লোটিনের শট বাঁচিয়ে দিয়েছিলেন কাবালেরো সেই কয়েক মুহূর্তের মধ্যে এগিয়ে দিলেন মোনাকোকে। এ বার আর কিছু করার ছিল না কাবালেরোর। ১৫ মিনিটে আবার গোল করে ফেলেছিলেন লোটিন। কিন্তু অফ সাইডের জন্য তা বাতিল হয়। ২৯ মিনিটে ফাবিয়ো এনরিকে তাভেরা আবারও এগিয়ে দেন মোনাকোকে। প্রথমার্ধ শেষ হয় ২-০ গোলে। ততক্ষণে ৫-৫ হয়ে গিয়েছে মোট গোলের সংখ্যা। অ্যাওয়ে গোলের বিচারে পিছিয়ে পড়েছেন আগুয়েরো, সিলভারা।
মোনাকোর শেষ গোলে সব আশা শেষ ম্যান সিটির।
প্রথমার্ধ যেখানে শেষ করেছিল দ্বিতীয়ার্ধ সেখান থেকেই শুরু করেছিল মোনাকো। তার মধ্যে অবশ্য আগুয়েরোর সিটার মিস চোখে পড়ার মতো। ৬১ মিনিটে আগুয়েরোর সিটার মিসের ১০ মিনিটের মধ্যেই ব্যবধান কমান সিটির লেরয় সেন। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। কারণ ৭৭ মিনিটে তেমু বাকায়োকোর গোলে বাজিমাত মোনাকোর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy