মোহনবাগান
• সনি নর্ডি
বল হোল্ড করল ঠিকই, কিন্তু সেই সব ঠিকানা লেখা পাস বা ক্রস ওর পা থেকে সে রকম বেরোল কোথায়! বল পা থেকে বেরিয়ে গেলে তাড়াও করল না। পায়ে বল থাকার সময় বেশ কিছু রান নেগেটিভ।
৪/১০
• এডুয়ার্ডো
চোট সারিয়ে টিমে ফেরার পরে মোটামুটি পারফরম্যান্স। কিছু কিছু বল তো বেশ ভাল ব্লক করল। তবে আনাসের সঙ্গে বোঝাপড়া ভাল নয়। যে সুযোগে প্লাজা প্রায় গোল করে ফেলেছিল।
৫/১০
• কাতসুমি
পরিশ্রম করল প্রচুর। দৌড়ল। কিন্তু শ্যুটিং বা পাসিং কিছুই নেই। গোলের জন্য ঝাঁপাতেও দেখা গেল না।
৩/১০
• ডাফি
গুরবিন্দরকে এক বার ওয়ান টু ওয়ানে পেয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গতি কম থাকায় গোল করতে পারেনি। টার্নিং ভাল নয়। বল হোল্ড করা বা সাপোর্টিংয়ে আসা ফুটবলারদের সঙ্গে পেনিট্রেটিভ জোনে ওয়ান-টু খেলে বিপক্ষ ডিফেন্সে ফাঁক তৈরি করতে ব্যর্থ।
৪/১০
ইস্টবেঙ্গল
• বুকেনিয়া
এক বার ছাড়া গোটা ম্যাচে উগান্ডার ডিফেন্ডারকে নড়বড়ে লাগেনি। বেশ কিছু ভাল ব্লক করল। টাইমিং, অনুমানক্ষমতাও ভাল। সেট পিসের সময় উঠে গিয়ে হেডে গোলের জন্য মরিয়া চেষ্টাও করল।
৫/১০
• ওয়েডসন
দুই স্ট্রাইকারের পিছনে খেলেও মাঝমাঠে তৈরি হওয়া ফাঁকা জায়গাগুলো ব্যবহার করতে পারল না। বল হোল্ড করলেও ডিস্ট্রিবিউশন করতেই পারল না। পেনিট্রেটিভ জোনে দুমদাম শট করার প্রবণতা।
৪/১০
• প্লাজা
ডার্বি ম্যাচে ফিফটি-ফিফটি চান্সও কাজে লাগাতে হয়। সেখানে প্লাজা যে সুযোগ পেয়েছে তাতে গোল করা উচিত ছিল। বিপক্ষ রক্ষণে বল হোল্ড করা বা পাসিংয়ের কোনও চেষ্টাই করেনি।
৩/১০