Advertisement
১৪ অক্টোবর ২০২৪
India-Pakistan conflict

আবার পাকিস্তানে গিয়ে খেলার চাপ, যেতে চাইছে না ভারত, সূচি নিয়ে লেগে গেল দু’দেশের

এশিয়া কাপে ভারত তাদের সব ম্যাচ খেলেছিল শ্রীলঙ্কায়। পাকিস্তান আয়োজক দেশ হওয়ার পরেও ফাইনাল হয়েছিল শ্রীলঙ্কাতে। ক্রিকেটের পরে এ বার টেনিসেও সেই সমস্যা দেখা দিয়েছে।

Representative image

—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৮:৪৭
Share: Save:

এশিয়া কাপে ভারতের আপত্তি ছিল। সেই কারণে পাকিস্তানের পাশাপাশি খেলা হয়েছিল শ্রীলঙ্কাতেও। ভারত তাদের সব ম্যাচ খেলেছিল সেখানে। পাকিস্তান আয়োজক দেশ হওয়ার পরেও ফাইনাল হয়েছিল শ্রীলঙ্কাতে। ক্রিকেটের পরে এ বার টেনিসেও সেই সমস্যা দেখা দিয়েছে। ডেভিস কাপে ওয়ার্ল্ড গ্রুপ প্লে-অফে ভারত-পাকিস্তান মুখোমুখি। খেলা হওয়ার কথা পাকিস্তানে। কিন্তু সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের খবর, ভারত সে দেশে যেতে চাইছে না। তাই নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়েছে।

ভারত চাইছে নিরপেক্ষ কোনও দেশে খেলা হোক। কিন্তু পাকিস্তানও এ বার তাদের দাবিতে অনড়। অন্য দেশে খেলবে না তারা। তাই ভারতীয় টেনিস সংস্থার পক্ষে বিশ্ব টেনিস সংস্থাকে বোঝানো কঠিন হয়ে পড়েছে। পাকিস্তানের টেনিস খেলোয়াড় আকিল খান বলেন, ‘‘আশা করছি ভারত পাকিস্তানে খেলতে আসবে। এ বার তারা খুব একটা সমস্যা করবে না।’’

একই কথা শোনা গিয়েছে পাকিস্তান টেনিস সংস্থার সভাপতি সালিম সইফুল্লা খানের গলায়। তিনি বলেন, ‘‘আমরা নিরপেক্ষ স্থানে খেলব না। ভারত যদি না আসতে চায় তা হলে ওরা সরে দাঁড়াক। আমরা ঘাসের কোর্টেই খেলব।’’ সইফুল্লার মতে, নিজেদের সিদ্ধান্ত বদল করা উচিত ভারতের। তিনি বলেন , ‘‘ভারতের আশা উচিত। যদি না আসে তা হলে খারাপ হবে। ভারতের দল আমাদের থেকে ভাল। তাই ওদের জেতার সুযোগ বেশি। তাই ওদের উচিত এ দেশে খেলতে এসে দু’দেশের মধ্যে সম্পর্ক ভাল করা।’’

এর আগে ২০১৯ সালেও ডেভিস কাপে পাকিস্তানের যাওয়ার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে খেলতে যেতে চায়নি ভারত। সে বার পাকিস্তান থেকে খেলা সরানো হয়েছিল কাজাখস্তানে। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আইসাম উল হক কুরেশি ও আকিল খান খেলেননি। সেই ম্যাচ জিতেছিল ভারত। এখন দেখার এই বিষয়ে ভারত কী পদক্ষেপ করে।

অন্য বিষয়গুলি:

India-Pakistan conflict Davis Cup Tennis
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE