Advertisement
E-Paper

বাঁচলাম যে, নতুন সঙ্গী পেয়েছি

বিষ্ণুপুর ব্লকের মড়ার পঞ্চায়েতের মড়ার, কুলুপকুর, মাজুরিয়া, ধবনি, কুলাইজুড়ি, ভালুখাঁ, লাউ বাগান, এক নম্বর ক্যাম্প— এই সব গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার মানুষ কাঁঠাল চাষের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন।

সানিয়া মির্জা

শেষ আপডেট: ২৪ জুন ২০১৭ ০১:৫৮

আমার মতো লম্বা টেনিস কেরিয়ারে ওঠা-পড়া থাকবেই। আমি সবসময় মনে করি সার্কিটে টিকে থাকতে গেলে সাফল্যের মতো ব্যর্থতাকেও মেনে নিতে শিখতে হবে। আমার ডাবলস সঙ্গী ইয়ারোস্লাভা শ্বেদোভা চোট পেয়েছে। চিকিৎসকরা ওকে অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছে। তাই আমাদের উইম্বলডনের ড্র থেকে নাম তুলে নিতে হয়েছে বাধ্য হয়ে।

এ রকম একটা ঐতিহ্যবাহী টুর্নামেন্টে এত দ্রুত নতুন সঙ্গী নিয়ে খেলতে নামাটা বড় চ্যালেঞ্জ। মাত্র তিন দিন আছে আমার হাতে নতুন সঙ্গী বাছার জন্য। প্রায় সবারই টুর্নামেন্টে নাম দেওয়ার চূড়ান্ত কাজটা সেরে ফেলা হয়ে গিয়েছে। এমনই একটা সময় যখন আমার আশঙ্কা হচ্ছিল এ বার উইম্বলডনে আদৌ নামতে পারব কি না, তখন কার্স্টেন ফ্লিপকেন্স আমায় চিন্তামুক্ত করল। বেলজিয়ামের মেয়ে কার্স্টেনের বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং ৪৮। উইম্বলডনে যদিও কার্স্টেনের ডাবলসে খুব ভাল পারফর্ম করার রেকর্ড নেই। তবে আমি এটা জানি ঘাসের কোর্টে খেলতে ও সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। আমরা প্রাণপনে চেষ্টা করব নিজেদের সেরাটা দেওয়ার।

আরও পড়ুন: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে ভারতীয় শিবিরে কে হানা দিলেন

পেশাদার টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে আমরা নিজেদের শারীরিক ক্ষমতাকে নিংড়ে দিতেই অভ্যস্ত। সর্বোচ্চ পর্যায়ে টিকে থাকার জন্য যত দূর পরিশ্রম করা যায় করতে কখনও পিছপা হই না। যে জন্য চোট পাওয়ার প্রবণতাও থাকে। যে চোট কেরিয়ারকে পিছনের দিকে ঠেলে দিতে পারে। আমার নিজেরই তিন বার অস্ত্রোপচার হয়েছে। আমার দুটো হাঁটু আর কব্জিতে অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল। এ ছাড়া অন্য চোট তো লেগেই থাকে। পেশাদার টেনিস এমনই। শরীরের উপর প্রচুর চাপ পড়বেই। আমি তো টেনিস খেলা শুরু করার পর থেকে এমন কোনও দিন মনে করতে পারছি না যে দিন সকালে ওঠার পরে শরীরে কোনও ব্যাথা টের পাইনি। যত বয়স বাড়ে তত ব্যাথাও বাড়তে থাকে।

চোটমুক্ত থাকতে গেলে শরীরের ঠিকঠাক যত্ন আর ‘ফাইন টিউনিং’টা খুব জরুরি। স্পোর্টস মাসাজ আর আইস বাথ নেওয়াটাও খুব জরুরি শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর করার জন্য। তবে সঠিক টেকনিক প্রয়োগ করতে পেরে চোট-আঘাত এড়ানো সম্ভব হলেও তার কিন্তু কোনো নিশ্চয়তা নেই। মানে বলতে চাইছি, দীর্ঘ সময় কেউ চোটমুক্ক থাকবেই সেই গ্যারান্টি নেই। পেশাদার খেলোয়াড়দের তাই এখটা বড় জায়গা হল ব্যাথা সামলানো। দেখতে হয় ব্যাথা নিয়ে খেলতে নেমে আবার সেটা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকে যেন না থাকে।

Sania Mirza সানিয়া মির্জা Wimbledon উইম্বলডন Tennis
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy